লাইজুল ইসলাম : বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ কথা বলেন মিল্ক ভিটার ব্যবস্থাপনা পরিচালক অমর চান বণিক (যুগ্ম সচিব)। তিনি বলেন, দেশের কারাগারগুলোতে বন্দিদের জন্য দুধ প্রয়োজন হয়। তাই আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের ডিও লেটারের মাধ্যমে কাজটি করতে চাচ্ছি। ইতোমধ্যেই কারা কর্তৃপক্ষের কাছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কাগজ পৌঁছে গেছে। কারাকর্তৃপক্ষ অনুমোদন দিলেই আমরা গুড়ো দুধ সরবরাহ শুরু করবো।
তিনি আরো বলেন, কারা অধিদপ্তরের আইজি প্রিজনের অনুমতি সাপেক্ষে ইতোমধ্যে দেশের ৬টি জেলখানায় পাউডার দুধ দেয়া শুরু হয়েছে। জুন-জুলাই মাসের প্রথম দিকে দেশের সব জেলা কারাগারগুলোতে মিল্ক ভিটার গুড়ো দুধ যাবে।
তিনি বলেন, সেনা-নৌ ও বিমান বাহিনীর সঙ্গে যোগযোগ করেছি। তাদের কাছেও আমরা মিল্ক ভিটার পণ্য বিক্রি করতে চাই। আমাদের আলোচনা চলছে। বিপনন বিভাগও এ বিষয়ে বেশ আন্তরিক।
সব কর্মকর্তা কর্মচারীরা মিলেই মিল্ক ভিটাকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে বলে উল্লেখ করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, মিল্ক ভিটার পণ্যের গুণগত মান বাড়িয়ে, দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে মার্কেটিং ব্যবস্থাকে আরো জোরদার করা হচ্ছে। সমবায় উদ্যোগতারা যাতে উপকৃত হন সে বিষয়ে কাজ করে যাচ্ছি।
অমর চান বনিক বলেন, দেশের বিভিন্ন বড় চেইন শপগুলোর সঙ্গে কথা চলছে। মিনাবাজার, এসিআই ও আগুরার সঙ্গে কথা-বার্তায় অনেক খানি এগিয়ে গেছে। ইউনিমার্টে ইতোমধ্যেই মিল্ক ভিটার সব ধরণের পণ্যের বিক্রি শুরু হয়েছে। আশা করছি খুব শিগগিরই বাকি চেইন শপগুলোতেও মিল্ক ভিটার পণ্য বিক্রি শুরু হবে। এভাবেই দেলের সব মানুষের হাতে পৌঁছে যাবে মিল্ক ভিটার পণ্য।
আপনার মতামত লিখুন :