আসিফুজ্জামান পৃথিল : চীনা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজার ৭১১জন। বিবিসি
ইতোমধ্যেই ১৫টি দেশে নিশ্চিতভাবে করোনা ভাইরাসের রোগি সনাক্ত করা গেছে।
বৈশ্বিক জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নিতে বৃহস্পতিবার বৈঠক করার কথা ছিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার।
তবে সংস্থাটি বলছে, চীনের বাইরে এই রোগের প্রাদুর্ভাব সামান্যই। অন্য দেশগুলোতে এই রোগ ছড়িয়েছে মূলত চীন ভ্রমণ করা ব্যক্তিদের দ্বারা।
২০০ সালের সার্স প্রাদুর্ভাবের সময়ে আক্রান্তদের চেয়ে এবার আক্রান্তদের সংখ্যা বেশি। সার্স নিজেও একপ্রকার করোনা ভাইরাস। এতে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা তৈরি হয়।
গবেষকরা এই রোগের টিকা আবিস্কারের জন্য আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ক্যালিফোর্নিয়ার একটি গবেষণাগার বলছে জুন বা জুলাইতে এই রোগের টিকা আবিষ্কার সম্ভব হতে পারে।
চীনের মৃত্যুর প্রায় সব ঘটনাই ঘটেছে হুবেই রাজ্যে। পুরো রাজ্যটিকেই ঘিরে রাখা হয়েছে। রাজ্যটির জনসংখ্যা ৬ কোটির বেশি।
আপনার মতামত লিখুন :