শিরোনাম
◈ আরপিও ২০ ধারার সংশোধনী: রাজনৈতিক অধিকার বনাম আইনগত বাধ্যবাধকতা ◈ পাঁচ দুর্বল ইসলামী ব্যাংক একীভূত: নতুন ‘সম্মিলিত ব্যাংক’ গঠনের পথে সুযোগ ও ঝুঁকি ◈ নৌ, বস্ত্র ও পাট, পরিকল্পনা ও সমবায়ে নতুন সচিব ◈ যারা চাপে পড়বেন নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন হলে ◈ প্রার্থীদের ঋণতথ্য যাচাইয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ জাকির নায়েকের বাংলাদেশে আসা নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ সাংবাদিককে কনুই মারলেন বিএনপি নেতা সালাম, ভিডিও ভাইরাল ◈ বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যে পদক্ষেপ নিল ভারতীয় দূতাবাস ◈ গণভোটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে সোমবার! ◈ দুর্দান্ত ব‌্যা‌টিং‌য়ে অঙ্কনের শতক, ঘুরে দাঁড়ালো ঢাকা বিভাগ 

প্রকাশিত : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০২:৩৬ রাত
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০২:৩৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

করোনাভাইরাস : ঘুমানোরও সময় নেই, কাঁদছেন ক্লান্ত চিকিৎসকরা (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক : চীনে ‘মরণব্যাধি’ করোনাভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। কোনোভাবেই এর প্রকোপ রোধ করা যাচ্ছে না। যত সময় বাড়ছে, এ রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও।-

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য সানের খবরে বলা হয়, এমন অবস্থায় রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে টানা কাজ করতে হচ্ছে চিকিৎসকদের। একটু বিশ্রাম বা ঘুমের সময়ও পাচ্ছেন না অনেক চিকিৎসক।

সম্প্রতি একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, টানা কাজের চাপ আর ক্লান্তিতে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেক চিকিৎসক। অনেকেই চিৎকার করছেন এবং কাঁদছেন। ওই ভিডিও দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে, সেখানকার পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ।

এর আগে আরও একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। সেখানে বলা হয়েছে, চিকিৎসকরা টয়লেটে যাওয়ার সময়ও পাচ্ছেন না। এত বেশি মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসছেন যে, চিকিৎসকরা টয়লেটেও যেতে পারছেন না। এমন পরিস্থিতিতে প্রাপ্তবয়স্কদের ডায়াপার পরেই চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

উহানে নজিরবিহীন পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে স্বাস্থ্যকর্মীদের। তারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিশ্রাম ছাড়াই কাজ করে যাচ্ছেন। বেশ কিছু ভিডিওতে দেখা গেছে শহরের হাসপাতালগুলো লোকজনে পরিপূর্ণ। কোথাও পা ফেলারও জায়গা নেই। সব হাসপাতালেই রোগীর ভিড় লেগে আছে।

রোগীদের শরীর থেকে যেন এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য পুরো শরীর ঢাকা পোশাক এবং মাস্ক পরে চিকিৎসায় নিয়োজিত রয়েছেন হাসপাতালের কর্মীরা। এই পোশাক বার বার খোলাটাও বেশ কঠিন ও সময় সাপেক্ষ। এমন পরিস্থিতিতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বার বার পোশাক বদলাতে রাজি নন তারা।

এদিকে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এক চীনা চিকিৎসক বলেন, ‘আমরা জানি যে আমাদের এই সুরক্ষিত পোশাকটিই হয়েতো আমাদের কাছে সর্বশেষ। আমরা কোনো কিছুই নষ্ট করতে চাচ্ছি না।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়