শিরোনাম
◈ হাদি হত্যাকাণ্ডের পর নিরাপত্তা শঙ্কা: গুরুত্বপূর্ণ ১২৭ নেতা নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ◈ ৩০০ ফিট ও কুড়িল এলাকায় জনসমাগম, প্রস্তুত ১৭ অ্যাম্বুলেন্স ◈ ১৭ বছর পর তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন: কনকনে শীত উপেক্ষা করে সূর্যোদয়ের আগেই পূর্বাচলে মানুষের ঢল (ভিডিও) ◈ সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন নির্দেশনা হাইকোর্টের ◈ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর পদত্যাগ ◈ হঠাৎ করে ওএমএসের চাল-আটা বিক্রি বন্ধ, বিপাকে দরিদ্র মানুষেরা ◈ দেশে ফিরতে সপরিবারে হিথ্রো বিমানবন্দরে তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ এবার ভারতের অরুণাচল প্রদেশ চায় চীন, পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধির দিকেও ইঙ্গিত: পেন্টাগনের প্রতিবেদন ◈ ঢাকা মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত ◈ সংকট কাটিয়ে যেভাবে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে এলেন তারেক রহমান

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৫৭ সকাল
আপডেট : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৫৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খতনার ভয়ে বাড়ির ছাদে শিশু, ডাক্তার করলেন ছবি পোস্ট

বিএসএল নিউজ : খতনার ভয়ে পালিয়ে একটি শিশুর বাড়ির চালে ওঠার ছবি ভাইরাল হয়েছে। খতনা করাতে আসা ডাক্তার পাঁচ বছর বয়সী ওই শিশুর ছবি ফেসবুকে পোস্ট করার পর তা ভাইরাল হয়। ঘটনাটি ঘটেছে ইন্দোনেশিয়ার এক মুসলিম পরিবারে। এ ছবি মুহূর্তেই শেয়ার হয় প্রায় ১৩শ’ এবং কমেন্ট পড়ে তিন হাজারের বেশি।

ভাইরাল হওয়া ওই ছবিতে দেখা যায়, নেভি ব্লু টি-শার্ট আর শর্টস পড়া মাত্র পাঁচ বছরের একটি শিশু দুই পা দুদিকে ঝুলিয়ে বাড়ির ছাদে বসে আছে। এবং খতনা না করার জন্য সেখানেই ২ ঘণ্টা বসে থাকে শিশুটি। আর তখন ছবিটি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেন শিশুটিকে খতনা করতে আসা স্থানীয় ডাক্তার আনিক সুতারি।
ডাক্তার আনিক সুতারি বলেন, তিনি ২০ বছরে প্রায় এক হাজারের বেশি শিশুকে খতনা করিয়েছেন। কিন্তু ২০ বছরের অভিজ্ঞতায় এমন মুহূর্তের সম্মুখীন হননি কখনো। এই প্রথম কোনো শিশুকে দেখলেন যে খতনা না করার জন্য বাড়ির ছাদে উঠেছে। সেখানে থাকা প্রায় প্রত্যকে শিশুটিকে ছাদ থেকে নামাতে চেষ্টা করেছে। শিশুটির কাছে উঠতে চাইলে যদি শিশুটি পালানোর চেষ্টা করার সময় কোনো দুর্ঘটনা ঘটে এই ভয়ে শিশুটির কাছে কেউ যেতে পারেনি।
দুই ঘণ্টা পর শিশুটির স্কুল শিক্ষককে ডেকে তারপর শিশুকে নামানো সম্ভব হয়। তবে নামার পরে শিশুটি নিজেই খতনা দেয়ার স্থানে বসে। খতনা দেয়ার আগে সব প্রস্তুতি নিতে প্রায় ১০ মিনিট সময়ে কোনো বাধা দেয়নি। এরপর তাকে খতনা দেয়া হয়। খতনা দেয়ার সময় কোনো কান্নাকাটি এবং ব্যথার জন্য কোনো অভিযোগও করেনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়