শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৫৭ সকাল
আপডেট : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৫৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খতনার ভয়ে বাড়ির ছাদে শিশু, ডাক্তার করলেন ছবি পোস্ট

বিএসএল নিউজ : খতনার ভয়ে পালিয়ে একটি শিশুর বাড়ির চালে ওঠার ছবি ভাইরাল হয়েছে। খতনা করাতে আসা ডাক্তার পাঁচ বছর বয়সী ওই শিশুর ছবি ফেসবুকে পোস্ট করার পর তা ভাইরাল হয়। ঘটনাটি ঘটেছে ইন্দোনেশিয়ার এক মুসলিম পরিবারে। এ ছবি মুহূর্তেই শেয়ার হয় প্রায় ১৩শ’ এবং কমেন্ট পড়ে তিন হাজারের বেশি।

ভাইরাল হওয়া ওই ছবিতে দেখা যায়, নেভি ব্লু টি-শার্ট আর শর্টস পড়া মাত্র পাঁচ বছরের একটি শিশু দুই পা দুদিকে ঝুলিয়ে বাড়ির ছাদে বসে আছে। এবং খতনা না করার জন্য সেখানেই ২ ঘণ্টা বসে থাকে শিশুটি। আর তখন ছবিটি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেন শিশুটিকে খতনা করতে আসা স্থানীয় ডাক্তার আনিক সুতারি।
ডাক্তার আনিক সুতারি বলেন, তিনি ২০ বছরে প্রায় এক হাজারের বেশি শিশুকে খতনা করিয়েছেন। কিন্তু ২০ বছরের অভিজ্ঞতায় এমন মুহূর্তের সম্মুখীন হননি কখনো। এই প্রথম কোনো শিশুকে দেখলেন যে খতনা না করার জন্য বাড়ির ছাদে উঠেছে। সেখানে থাকা প্রায় প্রত্যকে শিশুটিকে ছাদ থেকে নামাতে চেষ্টা করেছে। শিশুটির কাছে উঠতে চাইলে যদি শিশুটি পালানোর চেষ্টা করার সময় কোনো দুর্ঘটনা ঘটে এই ভয়ে শিশুটির কাছে কেউ যেতে পারেনি।
দুই ঘণ্টা পর শিশুটির স্কুল শিক্ষককে ডেকে তারপর শিশুকে নামানো সম্ভব হয়। তবে নামার পরে শিশুটি নিজেই খতনা দেয়ার স্থানে বসে। খতনা দেয়ার আগে সব প্রস্তুতি নিতে প্রায় ১০ মিনিট সময়ে কোনো বাধা দেয়নি। এরপর তাকে খতনা দেয়া হয়। খতনা দেয়ার সময় কোনো কান্নাকাটি এবং ব্যথার জন্য কোনো অভিযোগও করেনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়