শিরোনাম
◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক

প্রকাশিত : ০১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:০৬ সকাল
আপডেট : ০১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যদি সরকারের সদিচ্ছা লাগে তাহলে নির্বাচন বলে দেশে আর কিছু অবশিষ্ট থাকে না

 

ফিরোজ আহমেদ : ‘মাঝরাতে ভোট ডাকাতি করা জনপ্রতিনিধিত্বহীন সরকারের বৈধতা নেই’... এই সত্যি কথাটুকুই এখন সরকারের মনে ত্রাস তৈরি করে। রাতের বেলা জনগণের ভোট চুরির বর্ষপূর্তিতে সরকার তাই জোনায়েদ সাকিসহ নেতাকর্মীদের টুঁটি চেপে ধরতে চায়। এ রকম পরিস্থিতিতে একটা নির্বাচনে যাওয়া মানে সরকারের বৈধতার সঙ্গী হওয়া। আসন্ন ঢাকার মেয়র নির্বাচনকে তাই প্রত্যাখ্যান করছি। এই সরকার প্রমাণ করেছে তার অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন আর হতে পারে না। আসলে এখন প্রশ্ন যে, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যদি সরকারের সদিচ্ছা লাগে, তাহলে নির্বাচন বলে দেশে আর কিছু অবশিষ্ট থাকে না।

কেননা কোন নির্বাচনকে সুষ্ঠু করবে, কোনটা ইচ্ছামতো কারসাজি করবে, তা তখন সরকারের মর্জির বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। কথা তাই পরিষ্কার, গণআন্দোলন ১৯৯০-এ মোটামুটি সুষ্ঠু একটা নির্বাচনকে নিশ্চিত করেছিলো। ১৯৭০ সালে গণআন্দোলনের মুখেই ইয়াহিয়াও বাধ্য হয়েছিলো নির্বাচনে হস্তক্ষেপ না করতে। এর আগে যারা সরকারের নির্বাচনী আমন্ত্রণ গ্রহণ করবেন, তারা জেনে বা না জেনে সরকারের সহযোগীর ভূমিকাই পালন করবেন। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়