ইসমাঈল ইমু : জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার বৃহস্পতিবার জামিন শুনানি। এর আগে শুনানিতে তার জামিন না হওয়ায় বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা এজলাসে বিক্ষোভ করেন। এছাড়া আদালত চত্বর ও আশপাশ এলাকায় বিপুল সংখ্যক বিএনপি নেতাকর্মীরা জড়ো হয়েছিলো। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সতর্ক অবস্থানের কারণে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হাইকোর্টের আশপাশ এলাকা, প্রেসক্লাব, মৎস্যভবন মোড়, কাকরাইল, সচিবালয়ের আশপাশ ও দোয়েল চত্বর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে। এছাড়া গুরুত্বপুর্ণ সড়কের মোড়ে এপিসি, সাঁজোয়া যান বা স্ট্রাইকিং ফোর্স সতর্ক পাহারায় থাকবে। পাশাপাশি দমকল বাহিনীর একাধিক ইউনিট ও অ্যাম্বুলেন্স সড়কের মোড়ে রাখা হবে। একই আদলে দেশের বিভাগীয় শহর ও জেলার উপশহরগুলোয় আইনশৃংখলা বাহিনীকে স্পর্শকাতর ভবন ও স্থাপনার সামনে পাহারায় রাখার কথা জানা গেছে।
এদিকে বুধবার বিকেলে ঢাকার সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় ৩ মোটরসাইকেলে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। কে বা কারা আগুন দিয়েছে এ বিষয়ে নিশ্চিত নয় পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে পৌনে ৫ টার মধ্যে হাইকোর্টের একটা মাজার গেট, ঈদগাহ মাঠের গেট ও বার কাউন্সিলের গেটের সামনে তিনটি মোটরসাইকেলে আগুন দেয়া হয়েছে। সম্পাদনা : ভিক্টর কে. রোজারিও