শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ১৬ নভেম্বর, ২০১৯, ০৪:৩৯ সকাল
আপডেট : ১৬ নভেম্বর, ২০১৯, ০৪:৩৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আবরার হত্যা : রুমমেট মিজানুরই ‘মূল হোতা’

নিউজ ডেস্ক :  বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যার ‘মূল হোতা’ হিসেবে শেরে বাংলা হলে আবরারের রুমমেট মিজানুর রহমানকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। তদন্ত প্রতিবেদনে, ‘আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডে মিজান মূল হোতা এবং ‘সূচনাকারী’ বলেও উল্লেখ করেছে। আর তাকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত হয় হলের গেস্টরুমে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বৈঠকে।  প্রথম আলো

আবরারের রুমমেট মিজানুর রহমানই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান ওরফে রবিনকে বলেছিলেন, ‘আবরার ফাহাদকে তাঁর শিবির বলে সন্দেহ হয়।’ অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ক্রিকেট স্টাম্প, মোটা দড়ি দিয়ে নির্যাতন করার একপর্যায়ে আবরার ফাহাদ বমি ও প্রস্রাব করে ফেলেন। এরপর তাঁকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। বদলানো হয় তাঁর জামা-কাপড়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, মিজানের দেওয়া আবরারের বিরুদ্ধে শিবির করার ‘তথ্যের’ ভিত্তিতে তাঁকে নিষ্ঠুরভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

গত ৫ অক্টোবর শেরে বাংলা হলের গেস্টরুমে (অতিথিকক্ষে) অভিযুক্ত আসামিদের কয়েকজন সভা করেন। সেই সভায় তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করার। পরদিন দিবাগত রাতে আবরারকে হত্যা করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়