মাসুদ রানা : ইসলামী জিহাদবাদীদের উগ্রতার কারণে মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ ও প্রচার কিংবা তদের ধর্মীয় উৎসবের প্রতি নেতি-মন্তব্য করা যেমন ইসলামোফোবিয়া, তেমনি হিন্দুবাদীদের উগ্রতার কারণে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ ও প্রচার কিংবা তাদের ধর্মীয় উৎসবের প্রতি নেতি-মন্তব্য করা বস্তুতঃ হিন্দুফোবিয়া। ফেসবুক থেকে
লক্ষ করলাম, মার্ক্সবাদ বদহজম হওয়া এক লোক ভারতীয় হিন্দুত্ববাদ ও আধিপত্যবাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে হিন্দু ধর্মীয় উৎসবের প্রতি গোস্বা প্রকাশ করেছেন। অর্থাৎ, তিনি মার্ক্সবাদের বদ-হজমির সাথে হিন্দুফোবিয়ায় ভূগছেন।
ইসলামোফোবিয়া ও হিন্দুফোবিয়া উভয়ের সমাজমনোস্তাত্ত্বিক ভিত্তি অভিন্ন অজ্ঞতাজাত ভীতিপ্রসূত মনোবিকার।
ব্যক্তিগতভাবে আমি শতভাগ সেক্যুলার, কিন্তু ঈদে, ক্রিস্মাসে কিংবা পুজোতে সাধারণ মানুষ যখন আনন্দ করে, আমি তাদের উৎস পালন না করলেও তাদের প্রতি শুভেচ্ছা জানাতে কার্পণ্য করি না। কারণ, তাতে আমার সেক্যুলার অবস্থানের এতোটুকু ক্ষতি হয় না।
দুর্গোৎসবে আনন্দিত সকলের প্রতি জানাই সেক্যুলার শুভেচ্ছা!
আপনার মতামত লিখুন :