শিরোনাম
◈ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি: কী পাচ্ছে বাংলাদেশ, কী হারাতে পারে? ◈ রাতেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা (ভিডিও) ◈ চাপাতি হাতে ব্যাগ ছিনিয়ে পুলিশের সামনেই হেঁটে গেলো ছিনতাইকারী, ভিডিও ভাইরাল ◈ রাশিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগার নায়ারা রিফাইনারির ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা ◈ রাতের আকাশে ভেসে উঠলো ‘নাটক কম করো পিও’ (ভিডিও) ◈ জটিল ভয়ানক যে রোগে আক্রান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! ◈ কুড়িগ্রামে চাঁদা দাবি করা জামায়াতের সেই নেতা সাময়িক বহিষ্কার ◈ বড়াইগ্রামে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে দুই পরীক্ষার্থী ফেল! ◈ টাঙ্গাইলে পুলিশ হেফাজতে বিএনপি নেতার রহস্যজনক মৃত্যু ◈ এনসিপি’র মার্চ টু গোপালগঞ্জ তলিয়ে দেখা দরকার: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

প্রকাশিত : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০১:০৫ রাত
আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০১:০৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রী বললেন, মানুষের সেবার ব্রত নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি

বাশার নূরু : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ক্ষমতা ভোগ করার জন্য নয়, মানুষের সেবা করার ব্রত নিয়েই আমি কাজ করে যাচ্ছি। কতকগুলো লক্ষ্য স্থির করে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আশা করি, সেটা অর্জন করতে পারবো।

সোমবার বিকালে ড. আবদুল কালাম স্মৃতি আন্তর্জাতিক শ্রেষ্ঠত্ব পুরস্কার-২০১৯ গ্রহণ শেষে গণভবনে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কিছু দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত দেশে নিয়ে যেতে চাই। ২১০০ সাল পর্যন্ত আমাদের পরিকল্পনা আছে। যেন বাংলাদেশের মানুষ উন্নত জীবন পায়, এ লক্ষ্যে আমরা দীর্ঘমেয়াদি এসব পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করার জন্য ভারতের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সহযোগিতামূলক মনোভাব থাকলে উন্নয়ন করাটা সহজ হয়। আমরা সবসময় বন্ধুসুলভ সম্পর্ক ধরে রাখার চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক গত এক দশকে অনেক উঁচুতে পৌঁছেছে। দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। ভারত সবসময় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। ছিটমহল বিনিময় ও স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ও ভারত যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তা নজিরবিহীন।

বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার ইচ্ছা ছিল সোনার বাংলা গড়ে তোলা। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করা।আর এ জন্য তিনি ত্যাগ স্বীকার করেছেন।এ দেশের মানুষের কথা মনে করেই তিনি স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। তার কথায় এ দেশের মানুষ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি এ দেশের মানুষকে গভীরভাবে ভালোবাসতেন। আমাদের চেয়েও (সন্তানদের) তিনি মানুষকেই বেশি ভালোবেসেছেন।

দেশের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ২৯তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। ২০১৯ সালে আমাদের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১৯০৯ মার্কিন ডলারে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক এক শতাংশ। এটাকে ১০-এ নিয়ে যেতে চাই। দেশের দারিদ্র্য এখন ২১ শতাংশে নেমে এসেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ দেশের জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। এজন্য আজ আমি তাদের জন্য কাজ করতে পারছি। খাদ্যের পর মানুষের পুষ্টি নিরাপত্তার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। জনগণের জন্য আরও বেশি কাজ করার ক্ষেত্রে এই পুরস্কার আমাকে অনুপ্রাণিত করবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়