শিরোনাম
◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০২:১১ রাত
আপডেট : ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০২:১১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভেজাল ও নিম্নমানের পণ্য উৎপাদনকারীদের কেউ ছাড় পাবে না, বললেন বিএসটিআই মহাপরিচালক

স্বপ্না চক্রবর্তী : ভেজাল ও নিম্নমানের পণ্য উৎপাদনকারী ছোট-বড় কোন প্রতিষ্ঠানই ছাড় পাবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় মান সংস্থা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন (বিএসটিআই) এর মহাপরিচালক মোঃ মুয়াজ্জেম হোসাইন। তিনি বলেন, পণ্যের মানের বিষয়ে কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। মানসম্পন্ন পণ্যের নিশ্চয়তা বিধান বিএসটিআাই’র দায়িত্ব। বিএসটিআই সে দায়িত্ব পালন করতে যে কোন কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিএসটিআই প্রধান কার্যালয়ে ‘বিএসটিআইতে শিক্ষা’ সফরের অংশ হিসেবে নাখালপাড়া হোসেন আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তিনি বলেন, পণ্যের মানের বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে বিএসটিআই ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি এই প্রথম বারের মত শিক্ষা সফরের আয়োজন করে আসছে। এর মাধমে এসকল শিক্ষার্থীরা তাদের বন্ধু-বান্ধব, পরিবার-পরিজনদের পণ্যের মান বিষয়ে সচেতন করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। পরবর্তীতে জনসচেতনতা তৈরিতে শিক্ষা সফরের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

সম্প্রতি বিএসটিআই’র কার্যক্রম তুলে ধরে মহাপরিচালক বলেন, বিগত আট মাসে (জানুয়ারি-আগস্ট) সময়ে ৩,৮৪০টি লাইসেন্স প্রদান/নবায়ন, ১,৭৫২টি মোবাইল কোর্ট/সার্ভিল্যান্স টিম পরিচালনা, ৩,৯৬,১৬,০০০.০০ টাকা জরিমানা আদায়, ৮৯৩টি অবৈধ প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত ও তাদের বিরুদ্ধে মামলা, ৬৫,১০০টি নোংরা ও নন-ফুডগ্রেড জার ধ্বংস করাসহ বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এছাড়া ওজন ও মানদন্ড আইন-২০১৮ অনুযায়ী ওজন ও কারচুপিরোধে ১১৬টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ২২৫টি মামলা দায়ের করা হয়। একই আইনে ৯৬৩ টি স্কোয়াড/বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১৪০০টি মামলা দায়ের করা হয়। এছাড়া এই সময়ে ৪,৮১,০২৯টি যন্ত্রপাতির ক্যালিব্রেশন ও ভেরিফকেশন করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়