শিরোনাম
◈ আজ গভীর রা‌তে বা‌র্সেলোনা ও ইন্টার মিলান মু‌খোমু‌খি ◈ প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বড় সুখবর দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদনকারীদের জন্য ◈ টি-টোয়েন্টি সি‌রিজ খেল‌তে পাকিস্তানে যাচ্ছে বাংলাদেশ ◈ আমার স্বামী চায় আমি খোলামেলা জামা পরি: মডেল পিয়া বিপাশা ◈ বিচারকাজে বাধা ও হুমকি: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ◈ ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ঘর হস্তান্তর: সেনাবাহিনীর দক্ষতায় অর্ধেক খরচে সফল বাস্তবায়ন ◈ সরকার কর্মকর্তাদের সহজে চাকরিচ্যুতির আইনি পথ খুলছে ◈ মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় হাসিনা সরকারের সাত মন্ত্রী এমপি’সহ আরো যারা আছেন ◈ বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

প্রকাশিত : ৩০ আগস্ট, ২০১৯, ০৭:০০ সকাল
আপডেট : ৩০ আগস্ট, ২০১৯, ০৭:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারা বন্ধুক যুদ্ধে নিহতের ঘটনা জনমনে সন্দেহের সৃষ্টি করে, বললেন আফসান চৌধুরী

মোহাম্মদ মাসুদ : কাউকে গ্রেপ্তার করে সঙ্গে সঙ্গে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলার ব্যাপারে হাইকোর্ট একটি নীতিমালা তৈরির কথা বলছে। লেখক ও গবেষক আফসান চৌধুরী বলেন, কোনো মানুষ অপরাধ করলে তার বিচার যে হয়, এটাও প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষের আস্থাটা খুব দুর্বল হয়ে গেছে। অর্থৎ খুব জটিল হয়ে গেছে।

বৃহস্পতিবার ডিবিসি টিভির ‘রাজকাহন’ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, যখন কোনো বিচারকার্যের প্রধান আসামী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বারা বন্ধুক যুদ্ধে নিহত হয়, তখন সেটা ভুল কি সঠিক মানুষের মধ্যে সন্দেহ অনেক বেড়ে যায়। কেনো তাকে রক্ষার ভূমিকা তারা নেয়নি।
আফসান চৌধুরী বলেন, বিভিন্ন বন্ধুক যুদ্ধ হচ্ছে এটা আইনশৃঙ্খলার জন্য হয়তো ভালো হতে পারে কিন্তু জনগণতো এটা বিশ্বাস করছে না। যখন আইনশৃঙ্খলার মত প্রতিষ্ঠানের প্রতি অবিশ্বাস তৈরি হয়, সেটা খুব অসুবিধাজনক হয়।

তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন সময় বড় চোর, ডাকাত কিংবা সন্ত্রাসীকে আটকের পরে পুলিশ বা র‌্যাব প্রেস কনফারেন্স করে এবং বলে সে অপরাধ স্বীকার করেছে। সম্প্রতি হাইকোর্ট এ বিষয়ে অবজারভেশনে বলছে, তুমি এটা বলতে পারো না। তাকে এলিগেশন দিয়ে কোর্টে নাও এবং বিচারের ব্যবস্থা কর। এসব কারণেই একটা নীতিমালার প্রয়োজন, সেটা শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নয় গণমাধ্যমেরও দরাকার। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়