তৌহিদ হোসেন : চীন: ধর্ষণ প্রমাণ হলেই আর কোনও সাজা নয়, বিশেষ অঙ্গ কর্তন এবং সরাসরি মৃত্যুদ-। অন্য কোন শাস্তি নেই। ইরান: ধর্ষককে ফাঁসি, না হয় সোজাসুজি গুলি করা হয়। এভাবেই ধর্ষককে এদেশে শাস্তি দেওয়া হয়। আফগানিস্তান : ধর্ষণ করে ধরা পড়লে চার দিনের মধ্যে ধর্ষকের মাথায় সোজা গুলি করে মারা হয়।
উত্তর কোরিয়া: অভিযোগ, গ্রেফতার আর তারপর অভিযোগ প্রমাণ হলে গুলি করে হত্যা করা হয়। সৌদি আরব: জুম্মার নামাযের পর ধর্ষককে প্রকাশ্যেই শিরñেদ করা হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত: সাত দিনের মধ্যে মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়। মঙ্গোলিয়া: ধর্ষিতার পরিবারের হাত দিয়ে ধর্ষককে মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়। মিশর: ধর্ষককে জনসমক্ষে ফাঁসি দেওয়া হয়। উল্লেখিত দেশগুলোতে ধর্ষণের মাত্রাও খুব কম। মৃত্যুদ-ের মতো ভালো ঔষধ আর হতে পারে না। এর দুটি ভালো দিক আছে। এক. বর্তমান অপরাধী নির্মূল করে। দুই. একই অপরাধের জন্য নতুন অপরাধী খুবই কম তৈরি হয়। বাংলাদেশ: কি করা উচিত ? ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :