শিরোনাম
◈ ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে নগর ভবন ঘেরাও, আবারও সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ◈ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা একদিনের জন্য আন্দোলন স্থগিতের সিদ্ধান্ত ◈ অনলাইন টিকিট বিক্রি নিয়ে বাফু‌ফের টালমাটাল অবস্থা ◈ ‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ ◈ হয়তো সাঈদী-সাকা চৌধুরীও এভাবেই ফিরে আসতে পারতেন, বললেন সারজিস ◈ ৪২৭ রা‌নের ল‌ক্ষ্যে খেল‌তে নে‌মে ২ রা‌নেই অলআউট ◈ আরব আমিরাতের কাছে হারের কার‌ণে পা‌কিস্তা‌নের বিরু‌দ্ধে জেগে উঠবে বাংলাদেশ:  ‌কোচ ফিল সিমন্স ◈ আমাকে গুলি করে মেরে ফেলো, গণভবনে কবর দিয়ে দাও: সেদিন গণভবনে ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন শেখ হাসিনা ◈ অপরাধজগতের ত্রাস ও শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেফতার ◈ আপনার এই চেহারাটা, বক্তব্যটা কোথায় যাবে? যদি আমরা ফিরে যাই: সাংবাদিককে ওবায়দুল কাদেরের হুঁশিয়ারি (ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৮ জুলাই, ২০১৯, ১২:৫৮ দুপুর
আপডেট : ০৮ জুলাই, ২০১৯, ১২:৫৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নামাজে ছানা পড়া নিয়ে বিভ্রান্তি!

আমিন মুনশি : নিয়ম হলো, প্রথমে দাঁড়ানো অবস্থায় দু’হাত তুলে তাকবিরে তাহরিমা (আল্লাহু আকবার) বলে হাত ছেড়ে দেবে, তারপর দাঁড়ানো থেকে তাকবির বলে রুকুতে যাবে। এক্ষেত্রে অনেকে একটি ভুল করে থাকেন, সেটা হলো- ইমাম রুকুতে চলে গেছে দেখে দ্রুত রুকুতে শরিক হয়ে রাকাত ধরা দরকার, তা না করে এ সময়ও আরবিতে উচ্চারণ করে নিয়ত পড়তে থাকে। ফলে ওই রাকাত পায় না। এটা আরও বড় ভুল।

অনেকে ভাবেন, ইমামকে রুকুতে পেলে ছানা পড়তে হবে কি না- বিষয়টি নিয়ে অনেকেই দ্বিধায় ভোগেন। বস্তুত ছানা পড়া সুন্নত। নামাজে নিয়ত বাঁধার পর প্রথম কাজ হলো ছানা পড়া। কেউ একা পড়ুক বা জামাতে নামাজ পড়ুক, উভয় অবস্থায় ছানা পড়তে হয়। ইমাম আস্তে কেরাত পড়া অবস্থায় ইমামের সঙ্গে নিয়ত করে ছানা পড়া যায়। এতে কোনো অসুবিধা নেই।

আর ইমাম জোরে কেরাত পড়া অবস্থায় কেরাত শোনা ফরজ, বিধায় তখন ছানা পড়া নিষেধ। কিন্তু এক্ষেত্রে অনেকের যে ভুলটা হয়ে থাকে তা হলো, ইমামকে যদি রুকুতে পায় তাহলে প্রথমে তাকবির বলে হাত বাঁধে তারপর দ্রুত ছানা পড়ে রুকুতে যায়। অনেক সময় ছানা পড়তে পড়তে ইমামের রুকু শেষ হয়ে যায় ফলে ওই রাকাত ছুটে যায়। মনে রাখা চাই, এ অবস্থায় ছানা পড়তে হবে না, হাতও বাঁধতে হবে না।

নিয়ম হলো, প্রথমে দাঁড়ানো অবস্থায় দু’হাত তুলে তাকবিরে তাহরিমা (আল্লাহু আকবার) বলে হাত ছেড়ে দেবে, তারপর দাঁড়ানো থেকে তাকবির বলে রুকুতে যাবে। এক্ষেত্রে অনেকে আরেকটি ভুল করে থাকেন সেটা হলো- ইমাম রুকুতে চলে গেছে দেখে দ্রুত রুকুতে শরিক হয়ে রাকাত ধরা দরকার, তা না করে এ সময়ও আরবিতে উচ্চারণ করে নিয়ত পড়তে থাকে। ফলে ওই রাকাত পায় না। এটা আরও বড় ভুল। নিয়তের বিষয়ে আলেমরা বলেন, নিয়ত অর্থ সংকল্প করা, যা মনে মনে হলেই চলবে। উচ্চারণ করে নিয়ত পড়ার কোনো প্রয়োজন নেই। (রদ্দুল মুহতার : ১/৪৮৮)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়