শিরোনাম
◈ জামায়াতের সমাবেশে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণের বার্তা ◈ এনসিপির নিবন্ধনে ঘাটতি: ৩ আগস্টের মধ্যে সংশোধনের সময় দিয়েছে ইসি ◈ ট্রাম্পের ক্ষোভে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, মামলা ১০ বিলিয়ন ডলারের ◈ নারী সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে শিরোপার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা: ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষণ ও ভূ-রাজনৈতিক উদ্বেগ ◈ রাজধানীর পল্লবীতে বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা ◈ ব্রহ্মপুত্রে চীনের দৈত্যাকার বাঁধ: ভারত ও বাংলাদেশের উদ্বেগ উপেক্ষা করেই প্রকল্পের উদ্বোধন ◈ জাতীয় মানবাধিকারের নামে সমকামিতার অফিস করতে দিবো না: মামুনুল হক ◈ মির্জা ফখরুলের ভাইয়ের ওপর হামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার ◈ ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশন কী কাজ করবে, কেন কিছু দলের আপত্তি?

প্রকাশিত : ১৫ এপ্রিল, ২০১৯, ০৫:১৯ সকাল
আপডেট : ১৫ এপ্রিল, ২০১৯, ০৫:১৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আমরা কখনো ভাবিনি বিজিএমইএ ভবন আমাদের ছাড়তে হবে, বললেন সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট

ফাতেমা ইসলাম : বাংলাদেশ গার্মেন্ট মালিক সমিতি (বিজিএমইএ) হাতির ঝিলের পুরনো ভবন থেকে যাবতিয় দাপ্তরিক কাজকর্ম অবশেষে উত্তরার নতুন ভবনে। মালামাল স্থানান্তরের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। হাতির ঝিলের পুরনো ভবনটি সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের পরও আজ পর্যন্ত ভাঙ্গার কাজ শুরু করা যায়নি। বিজিএমই আদৌ এই ভবনটি কখনও ছাড়তে রাজি হবে সেটিও যেন অনেকেই বিশ্বাস করতে পারতেন না। বিবিসি বাংলা

সংগঠনটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ ফেরদৌস বলেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে আমরা সরকার থেকে অনেক কষ্ট করে জমি নিয়ে আমরা কাজটা শুরু করেছিলাম। একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অফিসটা নিয়ে যাওয়ার জন্য সচেষ্ট ছিলাম। জমি পাওয়া, প্লান করে সেখানে বিল্ডিং করে যাওয়াটা একটা ঝামেলাপূর্ণ কাজ ছিলো তার পরেও আমরা সফল হয়োছি।

তিনি আরো বলেন, এখান থেকে যেতে সময় লাগলেও, যখন আমাদেরকে বলা হলো বিল্ডিংটা এখানে রাখা যাবে না, তখন কোর্টে মামলা হলো কোর্ট থেকে আদেশ আসলো আমরা সময় চেয়ে নিলাম সব মিলিয়ে একটা বড় ধরনের ব্যাপার, বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিলো আমাদের জন্য। ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে তিনি আমাদের কম সময়ের মধ্যে জায়গা দিলেন। খুব তাড়াহুড়ো করে দো’তলা ভবন করে ওখানে চলে যাচ্ছি।

আমাদের সংগঠনটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অনেক অবদান রাখছে। যখন এই বিল্ডিংটি করা হয়েছিলো তখনতো এমন কোন কথা ছিলো না যে ওখানে ঝিল করবে। সরকারের অনুমতি নিয়ে বিল্ডিংটি করেছি, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গিয়ে উদ্ভোধন করেছেন দু’বার। আমরা কখনই বিশ্বাস করিনি, এই বিল্ডিংটি সরাতে হবে। কিভাবে পরিবেশটা ঠিক রেখে বিল্ডিংটা রাখা যায় সে চেষ্টা আমরা করেছিলাম কিন্তু সেটা হয়নি। আদালত যখন আমাদের আদেশ দিয়েছে আমরা তখন আদেশ মেনে অন্য জায়গায় চলে গেলাম।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়