শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ০৯ এপ্রিল, ২০১৯, ০৭:৪৪ সকাল
আপডেট : ০৯ এপ্রিল, ২০১৯, ০৭:৪৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নাটোরে পতিত জমিতে তুলা চাষে ভাগ্য বদল

মো. আল-আমিন : নাটোরের লালপুর উপজেলার বড়াল নদীর তীরে ব্যাপক হারে তুলা চাষ বাড়ছে। এই এলাকায় আগে গম, মসুর ও শাক-সবজি চাষ ছিলো মানুষের একমাত্র ভরসা। এখন অনেক পতিত জমিতে চাষ করা হচ্ছে তুলা। যা এই এলাকার কৃষিতে একটি নতুন সম্ভাবনা বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। -ডিবিসি

গত বছর তুলা উন্নয়ন বোর্ডের দয়রামপুর ইউনিটের সহযোগিতায় কৃষক তুলা চাষ শুরু করেন। এক বিঘা জমিতে তুলা চাষ করতে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়। আর এতেই উৎপন্ন হয় ১২ থেকে ১৬ মণ তুলা। যা বিক্রি করে খরচ বাদ দিয়ে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা লাভ হয়। উৎপাদিত তুলা কৃষকদের কাছ থেকে নির্ধারিত মূল্যে সরাসরি কিনে নেয় বীজ-তুলা সংগ্রহ মালিক সমিতি। তাই তুলা বিক্রি নিয়ে কৃষকদের দুশ্চিন্তাও করতে হয় না।

কৃষকরা জানান, অন্যান্য ফসলের চাইতে তুলা চাষে লাভ বেশি, বিক্রি করতে সমস্যা হয় না। তবে দামটা একটু বেশি পেলে ভালো লাভ হতো । দয়রামপুরের তুলা উন্নয়ন ও জিনিং কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা জমিগুলো মনিটরিং করি এবং কৃষকদের নানান সমস্যায় তাদের পরার্মশ দিয়ে থাকি।

এছাড়াও যারা আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল তাদের বিভাগীয় ঋণ এবং ব্যাংক ঋণ প্রদান করে থাকি।
এবার নাটোরের বিভিন্ন উপজেলায় ৩ শত হেক্টর জমিতে প্রায় ৪ হাজার মণ তুলা উৎপাদনের লক্ষমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়