শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত : ২৪ মার্চ, ২০১৯, ০৪:১৯ সকাল
আপডেট : ২৪ মার্চ, ২০১৯, ০৪:১৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শাহনাজ রহমতউল্লাহর গলার ঢং ছিলো রেওয়াজি, সুরের সাথে একটা শাস্ত্রীয় কাজ থাকতো, বললেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার

মারুফুল আলম : শাহনাজ রহমত উল্লাহর জনপ্রিয়তার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, সুরের সাথে একটা শাস্ত্রীয় কাজ থাকতো তার। গলার ঢং ছিলো রেওয়াজি। বিবিসি বাংলা

প্রয়াত কণ্ঠশিল্পী শাহনাজ রহমতউল্লাহ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিজয়লাভের মুহূর্তে শাহনাজ রহমত উল্লাহর কণ্ঠেই ধ্বনিত হয়েছিলো জয় বাংলা-বাংলার জয় গানটি।

শাহনাজ রহমত উল্লাহ অনেকগুলো কালজয়ী গান গেয়ে মানুষের মন জয় করেছেন। গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা গান ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’সহ অসংখ্য কালজয়ী গান তাঁর কণ্ঠ থেকেই ধ্বনিত হয়েছে।

কণ্ঠশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, শাহনাজ রহমত উল্লাহ তার অপূর্ব কণ্ঠ আর গায়কী ঢং দিয়ে কয়েক প্রজন্মকে একই সূত্রে গেঁথেছেন। অসাধারণ মানবিক গুণাবলী দিয়ে পরবর্তীকালের শিল্পীদের কাছেও তিনি প্রিয় হয়ে ওঠেন।

১৯৫৩ সালে জন্মগ্রহণ করা এ শিল্পী ১০ বছর বয়স থেকেই গান শুরু করেন। খেলাঘর থেকে শুরু করা এ শিল্পীর কণ্ঠ শুরু থেকেই ছিল বেশ পরিণত। গজল সম্রাট মেহদী হাসানের শিষ্য হয়েছিলেন তিনি। গান শুরু করেছিলেন মায়ের অনুপ্রেরণায়। ১৯৯২ সালে একুশে পদক পাওয়া শাহনাজ রহমত উল্লাহ স্বামী, এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রেখে ২৩ মার্চ ২০১৯ সালে পরপারে পাড়ি জমান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়