শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:০৫ সকাল
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:০৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সেকেলে শিক্ষা, অগভীর ও অগোছালো শিক্ষা পদ্ধতি

কামরুল হাসান মামুন

আমার মাস্টার্সের থিসিস সুপারভাইজর এবং প্রিয় শিক্ষক অধ্যাপক মেসবাহউদ্দিন আহমেদের শিক্ষা নিয়ে লেখাটি সকলের পড়া উচিত। কয়েকটি চুম্বক অংশ এখানে তুলে ধরলাম।

১. একজন শিক্ষক হিসেবে বলতে দ্বিধা নেই যে এই মুহূর্তে বাস্তব, দৃশ্যত পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে এ জাতি। আমি দীর্ঘদিন ধরে এ বিষয়ে কথা বলে আসছি, জানি না কতোটুকু আমলে নিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে পুঞ্জীভূত বিরাজমান যে সমস্যা তা দ্রুত সমাধান করা অতি জরুরি। ২. আমাদের দেশের উচ্চ শিক্ষার মান দিনকে দিন সার্টিফিকেট মূল্যায়নে পিছিয়ে পড়ছে। এর মূল কারণ হলো গবেষণাহীন, সেকেলে শিক্ষা, অগভীর ও অগোছালো শিক্ষা পদ্ধতি। শৃঙ্খলা ও এর মানোন্নয়নে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া দরকার। ৩. বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের তথ্য মতে, উচ্চ শিক্ষা মানের দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে নিচে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। আর বৈশ্বিক পরিম-লে উচ্চ শিক্ষার মানের দিক দিয়ে ১৩৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪তম। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে ভারত। বৈশ্বিক অবস্থানে ভারত ২৯তম। বাকি দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ৪০, পাকিস্তান ৭১ ও নেপালের অবস্থান ৭৭তম। এটি সত্যিই উদ্বেগজনক চিত্র যে বাংলাদেশ নেপালের থেকেও পিছিয়ে। স্বাধীনতার এতোদিন পরও উচ্চ শিক্ষার তেমন গুরুত্ব বাড়েনি এ দেশে। এ খাতে চোখ দেয়নি কেউই। ৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমনো দেখা গেছে, ১৯৭৭ সালের জনৈক শিক্ষার্থীর হ্যান্ড নোট নীলক্ষেত থেকে ফটোকপি করে পড়ছে ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীরা। যুগ যুগ ধরে চলছে ডিপার্টমেন্টের ওই বড় ভাইয়ের নোট। একই বিভাগের গৎবাঁধা সেই নোট তোতা পাখির মতো ঠোঁটস্থ করে যাচ্ছে। পাস করছে তারা, কিন্তু মেধাহীনভাবে।

স্যারের লেখায় আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উঠে এসেছে সেই বিষয়গুলো জানতে কষ্ট করে লেখাটি একবার হলেও পড়ুন। লেখাটি কমেন্ট থ্রেডের প্রথম কমেন্টে সংযুক্ত করা হলো। ফেসবুক থেকে

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়