শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৮:৪৯ সকাল
আপডেট : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৮:৪৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচনে কে কয়টি আসন আ. লীগকে জিতিয়ে দিতে পারে, এই নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের মাঝে প্রতিযোগিতা ছিলো, বললেন শাহাদাত হোসেন সেলিম

মারুফুল আলম : এলডিপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেছেন, নির্বাচন পরিচালনা করেছেন পুলিশের অফিসার ইনচার্জরা। তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা ছিলো, কে কয়টি আসনে আ. লীগকে জিতিয়ে দিতে পারে। মঙ্গলবার ডিবিসি’র রাজকাহন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, জিতিয়ে দিতে গিয়ে অবস্থা এমন হয়েছে, কোথাও আর কাউকে জেতানোর জন্য খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না। এরপরও ঐক্যফ্রন্টের ৮ জন কীভাবে জয়লাভ করলো, সেটি আগামিতে লেখালেখির মাধ্যমে আর স্মৃতিচারণে প্রমাণিত হবে।

শাহাদাত হোসেন বলেন, আমার নির্বাচনী আসনে নৌকা এবং ধানের শীষের ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক ব্যবধান ছিলো। লক্ষীপুর-১ আসনে ১৯৭৯ সাল থেকেই এ ব্যবধান ছিলো উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৭৯ সালের নির্বাচনে ১৩ হাজার ৪৭০ ভোট পেয়েছে ধানের শীষ, আর নৌকা পেয়েছে ২ হাজার ২৪২ ভোট। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে ৪ হাজার ৭৭৪ ভোট পেয়েছে নৌকা, আর লাঙ্গল পেয়েছে ২৩ হাজার ভোট। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে ২৪ হাজার ভোট পেয়েছে ধানের শীষ আর নৌকা পেয়েছে ৬ হাজার। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ২৮ হাজার ভোট পেয়েছে ধানের শীষ, ১৭ হাজার ভোট পেয়েছে নৌকা। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি ৬৮ হাজার আর আওয়ামী লীগ ৬৫ হাজার। ২০০৮ সালে বিএনপি ৭৪ হাজার আর আওয়ামী লীগ পেয়েছে ৫৪ হাজার ভোট।

লক্ষীপুর-১ আসনে অতীতের সকল নির্বাচনে ধানের শীষ আর নৌকার মধ্যে এমন বড় ব্যবধানের ইতিহাস তুলে ধরে তিনি বলেন,   এবারের নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী হয়ে আমি মাত্র ৩ হাজার ৮৯২ ভোট পেয়েছি। ৮৫টি কেন্দ্রের মধ্যে শূণ্য ভোট পেয়েছি ২০টি কেন্দ্রে। সে জায়গায় নৌকা প্রতীকে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৮।

অতি উৎসাহী সরকারি কর্মকর্তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়ে সম্পূর্ণ নির্বাচনী ব্যবস্থাকেই তছনছ করে দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন এলডিপির সিনিয়র এই নেতা।  নির্বাচনে জয়ী ঐক্যফ্রন্টের ৮ জন সংসদে যাওয়া নিয়ে তিনি বলেন, তাদের সংসদে যাওয়ার মানে হয় না। তারা সংসদে গেলে আমাদের রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়