শিরোনাম
◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক ◈ ফিলিস্তিনকে অবিলম্বে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ সরকারকে ৬০ জন এমপির চিঠি ◈ সায়মা ওয়াজেদের ছুটি জবাবদিহির পথে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ : প্রেসসচিব

প্রকাশিত : ২৮ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৫:১৮ সকাল
আপডেট : ২৮ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৫:১৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাইলটের ধূমপানের কারণেই ইউএস-বাংলা বিমান দুর্ঘটনা, জানালো তদন্ত কমিশন

ইমরান মিয়া : বিমানের ককপিটে পাইলটের ধূমপানের কারণেই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমানটি দুর্ঘটনার শিকার হয় বলে দাবি করেছে নেপালের দুর্ঘটনা তদন্ত কমিশন। সোমবার (২৮ জানুয়ারি) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটির সংবাদে এই তথ্য জানা যায়। সূত্র: সারাবাংলা

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের মার্চ মাসে ইউএস-বাংলা বোম্বারডিয়ার ইউবিজি-২১১ বিমানটি নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হয়। এতে মৃত্যু হয় পাইলটসহ ৫১ যাত্রীর। দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে, নিষেধ থাকা সত্ত্বেও বিমানের ককপিটে পাইলটের ধূমপান।

রিপোর্টে আরও বলা হয়, কমিশন সূত্র জানায় বিমানটির দায়িত্বে থাকা পাইলট ধূমপায়ী ছিলেন, সিভিআর বা ককপিট ভয়েস রেকর্ডার থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে। অভ্যন্তরীণ বা আন্তর্জাতিক যেকোনো রুটে ধূমপান নিয়ে ইউএস-বাংলা কোম্পানির বিধি নিষেধ থাকলেও তা মানা হয়নি। দায়িত্বরত কর্তৃপক্ষ হয়তো এ বিষয়ে জানতেন না।

তবে পাইলট তামাক ছাড়া অন্য কোন ‘নিষিদ্ধ’ দ্রব্য গ্রহণ করেননি বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে।

কমিশন আরও জানায়, তাই দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, পরিস্থিতি সম্পর্কে ‘পাইলট ও ক্রু’ সদস্যদের পর্যাপ্ত মনোযোগের অভাব।

উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ড্যাশ-৮ কিউ 8০০ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানটিতে ৪ জন ক্রু ও ৬৭ যাত্রীসহ ৭১ জন আরোহী ছিলেন। তাদের মধ্যে ৪ জন ক্রুসহ ২৭ জন বাংলাদেশি, ২৩ জন নেপালি ও একজন চীনা যাত্রী নিহত হন। আহত হন ৯ জন বাংলাদেশি, ১০ জন নেপালি ও ১ জন মালদ্বীপের নাগরিক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়