শিরোনাম
◈ যুদ্ধ বন্ধের শর্তেই ইসরায়েলি জিম্মিদের ছাড়বে হামাস ◈ হরলিক্স আর স্বাস্থ্যকর পানীয় নয়  ◈ বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী ◈ থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে  প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ আন্তরিক অভ্যর্থনা ◈ যে কোনো ভিসাধারী পবিত্র ওমরাহ পালন করতে পারবেন  ◈ পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফে'র গুলিতে বাংলাদেশি নিহত ◈  কমবে তাপমাত্রা, মে মাসেই কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির সম্ভাবনা ◈ বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া মে মাসে, নজর রাখবে ভারত ◈ দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু: চুয়েটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত, যান চলাচল শুরু ◈ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ভারত, চীন বা রাশিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত নয়: মার্কিন কর্মকর্তা

প্রকাশিত : ২৩ আগস্ট, ২০১৮, ০৪:০৬ সকাল
আপডেট : ২৩ আগস্ট, ২০১৮, ০৪:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খালেদা জিয়ার কোরবানির মাংস পেলোনা এতিম-গরীবরা

তারেক :  জিয়া এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত হয়ে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে কারাগারে আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রমজানের ঈদ তাঁর কারাগারেই কেটেছে। একই ভাবে আজ কোরবানির ঈদও জেলখানাতেই কাটল বেগম জিয়ার। তবে কারাগারে থাকলেও বেগম জিয়ার গুলশান বাসভবনে কোরবানির আয়োজন করা হয়। সেখানে দুটি গরু ও দুইটা খাসি কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এই কোরবানির তদারকি করেছেন শর্মিলা রহমান সিঁথি।

কোরবানি শেষে সেই মাংস দিয়ে খালেদা জিয়ার জন্য বিরিয়ানি রান্না করা হয়। যা পরে কারাগারে নিয়ে যান স্বজনরা। কারাগারে মেডিকেল পরীক্ষা শেষে সেই বিরিয়ানিসহ স্বজনদের নেওয়া তাঁর পছন্দের খাবারগুলো খেয়েছেন বেগম জিয়া।

বেগম জিয়ার কোরবানি দেওয়া গরু ও খাসির বাকি মাংসের বড় একটি অংশ গেছে স্বজনদের কাছে। নেতাকর্মীদেরও দেওয়া হয়েছে কিছু। এভাবেই বিলি করে শেষ হয়েছে বেগম জিয়ার কোরবানির সব মাংস।

কোরবানির সময় খালেদা জিয়ার বাসভনের সামনে অনেক গবীর মানুষকে ভিড় জমাতে দেখা যায়। কোবরানির মাংস পাওয়ার আশায় সেখানে তাঁরা ভিড় জমান। কিন্তু বেগম জিয়ার কোরবানির পশুর মাংস গরীবদের ভাগ্যে জোটেনি। তেমনি কোনো এতিমখানায়ও যায়নি বেগম কোরবানির মাংস।

জিয়া এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় পাঁচ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে বন্দী রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মামলা সূত্রে জানা গেছে, জিয়া এতিমখানা ট্রাস্টে এতিমদের জন্য বিদেশ থেকে আসা অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে রমনা থানায় মামলা করে দুদক। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৫ অগাস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ। মামলার অভিযোগে বলা হয়, এতিমদের জন্য বিদেশ থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করেছেন এ মামলার আসামিরা। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তাঁর বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক জিয়া এই মামলার অন্যতম আসামি ছিলেন। ৮ ফেব্রুয়ারি মামলার রায়ে বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বেগম জিয়ার পাঁচ বছর কারাদণ্ড হলেও তারেক জিয়াসহ অপর পাঁচ আসামির ১০ বছর করে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন আদালত। বাংলা ইনসাইডার

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়