শিরোনাম
◈ যুদ্ধ বন্ধের শর্তেই ইসরায়েলি জিম্মিদের ছাড়বে হামাস ◈ হরলিক্স আর স্বাস্থ্যকর পানীয় নয়  ◈ বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী ◈ থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে  প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ আন্তরিক অভ্যর্থনা ◈ যে কোনো ভিসাধারী পবিত্র ওমরাহ পালন করতে পারবেন  ◈ পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফে'র গুলিতে বাংলাদেশি নিহত ◈  কমবে তাপমাত্রা, মে মাসেই কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির সম্ভাবনা ◈ বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া মে মাসে, নজর রাখবে ভারত ◈ দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু: চুয়েটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত, যান চলাচল শুরু ◈ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ভারত, চীন বা রাশিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত নয়: মার্কিন কর্মকর্তা

প্রকাশিত : ১৩ আগস্ট, ২০১৮, ০২:৩০ রাত
আপডেট : ১৩ আগস্ট, ২০১৮, ০২:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে আ. লীগ, কপাল পুড়বে অনেকের

রফিক আহমেদ : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাত্র কয়েক মাস বাকি। এরইমধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার কাজ অনেকটাই গুছিয়ে এনেছে। দেশি-বিদেশি একাধিক সংস্থার মাধ্যমে জরিপ এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের সূত্রে বেশ কয়েকজন সংসদ সংসদের মনোনয়ন অনিশ্চিত হয়েছে। যারা নানা বিতর্কে জড়িয়ে সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করেছেন অথবা দায়িত্ব পালনে অপরিপক্বতার পরিচয় দিয়েছেন, তাদের কপাল পুড়বে এবার।

আওয়ামী লীগ এককভাবে নির্বাচন করলে এক ধরনের প্রার্থী তালিকা, ১৪ দলীয় জোটগতভাবে নির্বাচন করলে এক ধরনের তালিকা আবার মহাজোটগতভাবে নির্বাচনে অংশ নিলে আরেক ধরনের প্রার্থী তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। ১৪ দল বা মহাজোটগত নির্বাচন হলে কত আসন ছাড় দেয়া হবে সে ব্যাপারেও টিমওয়ার্ক করছে আওয়ামী লীগ।

রাজনীতিতে সক্রিয় নয় এমন সাবেক আমলা, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকতা ও সাবেক সেনা কর্মকর্তারা এ নিয়ে নীরবে কাজ করছেন। এ পর্যন্ত ১৫১ আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করে তাদের সবুজ সংকেত দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। অনেক আসনে বিবেচনায় রয়েছে একাধিক সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম। সবকটি জরিপ ও গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট নিয়ে ‘হোমওয়ার্ক’ করছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সব আসনের একটি প্রার্থী তালিকা রয়েছে তার ‘গুডবুকে’। ল্যাপটপে রয়েছে ‘উইনেবল’ প্রার্থীদের আলাদা একটি তালিকাও। হালনাগাদ জরিপ ও গোয়েন্দা রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো কোনো আসনের প্রার্থী তালিকায় নাম সংযোজন বিয়োজন হচ্ছে বলে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক জানান, যোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ে জরিপের কাজ এখনো চলছে। এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতে সময়মতো দলীয় ফোরামে আলোচনা করে প্রার্থী ঠিক করা হবে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য রশিদুল আলম বলেছেন, আওয়ামী লীগ বৃহৎ সংগঠন। সব আসনে একাধিক যোগ্য প্রার্থী রয়েছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে কর্মীবান্ধব, সাংগঠনিকভাবে দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেয়া হবে। এজন্য আসনভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করে প্রার্থী বাছাই করা হবে।

আওয়ামী লীগের একাধিক শীর্ষ নেতা জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় একাধিক জরিপ রিপোর্ট খতিয়ে দেখছেন। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠকন্যা শেখ রেহানার হাতেও রয়েছে জরিপ ও সংস্থার রিপোর্ট। প্রধানমন্ত্রীকন্যা আন্তর্জাতিক অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল, বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র শেখ রেহেনা পুত্র রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিকী ববিও কোনো কোনো আসনের ব্যাপারে অবগত। ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবনে অবস্থিত সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) আসনভিত্তিক বর্তমান সংসদ সদস্য ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের ব্যাপারে কাজ করছে বলে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির একাধিক সদস্য জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বরের আগেই দলের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। অক্টোবরে নির্বাচনকালীন সরকার এবং ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন। এর আগে প্রার্থীদের মাঠে নামানো হবে। যেসব আসনে প্রার্থী বদল করা হবে তাদের আগেভাবে সংকেত দেয়া হবে। যেসব আসনে বিকল্প প্রার্থী রাখা হয়েছে তাদের ব্যাপারে শেষ মুহূর্তে যাচাইবাছাই করা হচ্ছে। মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টি ৩৫টি আসনে ছাড় পেলেও এবার ওই তালিকা ছোট হতে পারে। জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টির আসন বাড়ার সম্ভাবনা কম। আওয়ামী লীগ ২১০টি আসনে প্রার্থী দেয়ার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

দলীয় সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় যারা রয়েছেন- ঢাকা-১ সালমান এফ রহমান, ঢাকা-২ কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ বিপু, ঢাকা-৫ মশিউর রহমান মোল্লা সজল, ঢাকা-৬ চৌধুরী আশিকুর রহমান লাভলু, ঢাকা-৮ ইসমাইল চৌধুরী স¤্রাট, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১ এ কে এম রহমত উল্লাহ, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ সাবিনা আক্তার তুহিন, ঢাকা-১৬ এস এ মান্নান কচি, ঢাকা-১৭ ওয়াকিল উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-১৯ তালুকদার মো. তৌহিদ জং মুরাদ, ঢাকা-২০ বেনজীর আহমেদ, মানিকগঞ্জ-১ নাইমুর রহমান দুর্জয়, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক স্বপন, মুন্সীগঞ্জ-২ অ্যাডভোকেট রানু আখতার, গাজীপুর-১ আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ অ্যাডভোকেট রহমত আলী, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন রিমি, গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ চুমকি, নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ-৩ কায়সার হাসনাত, নারায়ণগঞ্জ-৪ এ কে এম শামীম ওসমান, নরসিংদী-৪ নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, পঞ্চগড়-২ আসনে নুরুল ইসলাম সুজন, ঠাকুরগাঁও-১ আসনে রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মো. দবিরুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ অধ্যক্ষ সুজাউল করিম চৌধুরী বাবুল, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ আসনে ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর, লালমনিরহাট-১ উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বাবুল, লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ, রংপুর-৪ টিপু মুন্সী, রংপুর-৫ এইচ এন আশিকুর রহমান, গাইবান্ধা-২ মাহাবুব আরা গিনি, গাইবান্ধা-৩ ইউনুচ আলী সরকার। জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়া-১ আবদুল মান্নান, নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২ শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-৬ ইসরাফিল আলম, রাজশাহী-১ আসনে ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৬ শাহরিয়ার আলম, নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ পলক, সিরাজগঞ্জ-১ মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-২ হাবিবে মিল্লাত মুন্না, সিরাজগঞ্জ-৪ তানভীর ইমাম, কুষ্টিয়া-৩ মাহবুব-উল আলম হানিফ, চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার, ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম সিদ্দিক, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৫ বীরমুক্তিযোদ্ধা ইউনূস আকবর, মাগুরা-১ সাইফুজ্জামান শিখর, মাগুরা-২ বীরেন সিকদার, বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন্নাহার খালেক, খুলনা-২ আবদুস সালাম মুর্শিদী, খুলনা-৩ এস এম কামাল হোসেন, খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সাতক্ষীরা-৪ এস এম জগলুল হায়দার, বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, পটুয়াখালী-২ আ স ম ফিরোজ, ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আলী আজম মুকুল, ভোলা-৩ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, বরিশাল-৪ পংকজ দেবনাথ, বরিশাল-৫ বেগম জেবুন্নেছা আফরোজ, ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু, টাঙ্গাইল-১ ড. আবদুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২ মশিউজ্জামান খান রুমেল, জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, শেরপুর-১ আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-১০ ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-২ ড.জায়েদ মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান পাপন, রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী, ফরিদপুর-২ সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, ফরিদপুর-৩ ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্লাহ, গোপালগঞ্জ-১ লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম। গোপালগঞ্জ-৩ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মাদারীপুর-১ নূর ই আলম চৌধুরী লিটন, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান, শরীয়তপুর-১ বি এম মোজাম্মেল হক, শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম, শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক, সুনামগঞ্জ-২ জয়া সেনগুপ্ত, সুনামগঞ্জ-৫ মহিবুর রহমান মানিক, সিলেট-১ আবুল মাল আবদুল মুহিত, সিলেট-৪ ইমরান আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান, মৌলভীবাজার-১ শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-৩ সৈয়দা সায়রা মহসীন, মৌলভীবাজার-৪ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, হবিগঞ্জ-৩ আবু জাহির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ সংগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৫ আবদুল মতিন খসরু, কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দিন, কুমিল্লা-৭ অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা-৮ নাসিমুল আলম চৌধুরী নজরুল, কুমিল্লা-৯ তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০ আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০ মুজিবুল হক, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, চাঁদপুর-৩ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রেদওয়ান খান বোরহান, চাঁদপুর-৪ ড. মোহাম্মদ শামসুল হক ভূঁইয়া, চাঁদপুর-৫ মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম, ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন, নোয়াখালী-১ এইচ এম ইব্রাহিম, নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের, লক্ষীপুর-৩ এ কে এম শাহজাহান কামাল, চট্টগ্রাম-১ ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান মিতা, চট্টগ্রাম-৬ এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-১০ আফসারুল আমিন, চট্টগ্রাম-১২ সামশুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ, চট্টগ্রাম-১৪ আবু রেজা নিজাম উদ্দিন নদভী, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল, পার্বত্য বান্দরবানে বীর বাহাদুর উশৈ সিং ও রাঙ্গামাটিতে দীপঙ্কর তালুকদার, গাইবান্ধা-৫ ফজলে রাব্বী মিয়া, নওগাঁ-৫ আবদুল মালেক, সিরাজগঞ্জ-৩ গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলন, পাবনা-১ শামসুল হক টুকু, বাগেরহাট-৪ এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, নরসিংদী-৫ এ বি এম রিয়াজুল কবির কাওছার ও মেহেরপুর-২ এ কে এম কামরুজ্জামান রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর গুডবুকে। এ ছাড়া আরও দেড় শতাধিক নাম রয়েছে বিবেচনায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়