ডেস্ক রিপোর্ট : রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন (রাসিক) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে নাটোরের রাজনৈতিক অঙ্গনও। বিশেষ করে রাজশাহীতে বিএনপির জনসংযোগে ককটেল হামলায় নাটোরের দুই ব্যক্তির জড়িত থাকার অভিযোগ প্রধান রাজনীতিকদের মধ্যে প্রভাব ফেলেছে। এছাড়া প্রতিদিনই নাটোরের রাজনীতিকরা নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিতে ছুটছেন রাজশাহীতে। তাই রাসিক নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন নাটোরের রাজনীতিকরা।
নাটোর জেলা আওয়ামী ও বিএনপির অর্ধ-শতাধিক নেতা এই প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন। তবে উভয় দলেরই দাবি, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তারা নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। নিজ আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব আর পরিচিতজনদের দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট দেওয়াতেই তারা সেখানে যাচ্ছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মালেক শেখ বলেন, রাসিক নির্বাচনি প্রচারণায় সদর আসনের সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুল ছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ইতোমধ্যে অংশ নিয়েছেন। এছাড়া বিভিন্ন উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দও প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন। মালেক শেখ বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যে, রাজশাহী বিভাগের আট জেলার আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ রাসিক নির্বাচনি এলাকায় তাদের আত্মীয়, বন্ধু ও পরিজনদের কাছ থেকে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট আদায়ে প্রচারণায় অংশ নেবেন। এরই ধারাবাহিকতায় তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহিন জানান, কেন্দ্রীয় বিএনপির উত্তরাঞ্চলীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর রাসিক নির্বাচনি জনসংযোগে ককটেল হামলার পর রাজশাহীতে বিভাগীয় এক বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় আটটি বিভাগের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যাতে প্রত্যেকেই তাদের পরিচিত, আত্মীয় ও বন্ধুদের সাথে দেখা করে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট সংগ্রহ করেন। জেলা বিএনপির সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম বাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হকসহ বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ নিয়মিতভাবে রাসিক নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি।
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন (রাসিক) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে নাটোরের রাজনৈতিক অঙ্গনও। বিশেষ করে রাজশাহীতে বিএনপির জনসংযোগে ককটেল হামলায় নাটোরের দুই ব্যক্তির জড়িত থাকার অভিযোগ প্রধান রাজনীতিকদের মধ্যে প্রভাব ফেলেছে। এছাড়া প্রতিদিনই নাটোরের রাজনীতিকরা নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিতে ছুটছেন রাজশাহীতে। তাই রাসিক নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন নাটোরের রাজনীতিকরা।
নাটোর জেলা আওয়ামী ও বিএনপির অর্ধ-শতাধিক নেতা এই প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন। তবে উভয় দলেরই দাবি, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তারা নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। নিজ আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব আর পরিচিতজনদের দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট দেওয়াতেই তারা সেখানে যাচ্ছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মালেক শেখ বলেন, রাসিক নির্বাচনি প্রচারণায় সদর আসনের সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুল ছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ইতোমধ্যে অংশ নিয়েছেন। এছাড়া বিভিন্ন উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দও প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন। মালেক শেখ বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যে, রাজশাহী বিভাগের আট জেলার আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ রাসিক নির্বাচনি এলাকায় তাদের আত্মীয়, বন্ধু ও পরিজনদের কাছ থেকে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট আদায়ে প্রচারণায় অংশ নেবেন। এরই ধারাবাহিকতায় তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহিন জানান, কেন্দ্রীয় বিএনপির উত্তরাঞ্চলীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর রাসিক নির্বাচনি জনসংযোগে ককটেল হামলার পর রাজশাহীতে বিভাগীয় এক বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় আটটি বিভাগের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যাতে প্রত্যেকেই তাদের পরিচিত, আত্মীয় ও বন্ধুদের সাথে দেখা করে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট সংগ্রহ করেন। জেলা বিএনপির সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম বাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হকসহ বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ নিয়মিতভাবে রাসিক নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি। সূত্র : বাংলা ট্রিবিউন