জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া : বিমান দুর্ঘটনার সময় আমি পুরোপুরি সচেতন ছিলাম এবং বিধ্বস্তের পর বিমান থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হই, হয়তো মদ্যপান না করায় এবং ঘুমিয়ে না পড়ায় বেঁচে গেছি বললেন নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে ইউএস বাংলার বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া নেপালের ট্রাভেল এ্জেন্ট দয়ারাম তাম্রকার নামের এক ব্যক্তি।
বিমানটি বিধ্বস্তের পর দয়ারাম জরুরি অবস্থায় ব্যবহৃত দরজা খুলে নিজে বেরিয়ে আসার পূর্বে অন্য যাত্রীদেরও বের হতে সহায়তা করেন। বিধ্বস্তের সময় বিমানটিতে মোট ৬৭ জন যাত্রী ছিলেন। এরমধ্যে ২২ জন আহত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছিলেন এবং সোমবারের ওই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৪৯ জন।
তিনি মনে করেন, তাৎক্ষণিকভাবে তিনি এ সিদ্ধান্তটা নিয়েছিলেন বলে অন্য যাত্রীরা দরজা দিয়ে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
তিনি বলেন, হঠাৎ একজন বলেন, বিমানে আগুন লেগেছে তখন আমি লাফ দিয়ে বেরিয়ে আসি এবং দেখতে পাই বিমানের পিছনের দিকটাতে পুরোপুরি আগুন লেগেছে। সেনাবাহিনী এবং জরুরি উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা দ্রুত সেখানে গিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু করায় বেঁচে যায় অনেকের জীবন।
সূত্র: সময় টিভি
আপনার মতামত লিখুন :