শিরোনাম
◈ মুগদায় ডিএসসিসির ময়লার গাড়ির ধাক্কায় কিশোর নিহত ◈ বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া মে মাসে, নজর রাখবে ভারত ◈ দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু: চুয়েটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত, যান চলাচল শুরু ◈ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ভারত, চীন বা রাশিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত নয়: মার্কিন কর্মকর্তা ◈ সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২ ◈ থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ ◈ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় ◈ শিক্ষক নিয়োগ: ১৪ লাখ টাকায় চুক্তি, ঢাবি শিক্ষার্থীসহ গ্রেপ্তার ৫ ◈ বিদ্যুৎ-গ্যাস কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র ছাড়া ঋণ মিলবে না ◈ নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০১৮, ০৮:১৩ সকাল
আপডেট : ১৭ মার্চ, ২০১৮, ০৮:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘সচেতন ছিলাম তাই হয়তো বেরিয়ে আসতে সক্ষম হই’

জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া : বিমান দুর্ঘটনার সময় আমি পুরোপুরি সচেতন ছিলাম এবং বিধ্বস্তের পর বিমান থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হই, হয়তো মদ্যপান না করায় এবং ঘুমিয়ে না পড়ায় বেঁচে গেছি বললেন নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে ইউএস বাংলার বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া নেপালের ট্রাভেল এ্জেন্ট দয়ারাম তাম্রকার নামের এক ব্যক্তি।

বিমানটি বিধ্বস্তের পর দয়ারাম জরুরি অবস্থায় ব্যবহৃত দরজা খুলে নিজে বেরিয়ে আসার পূর্বে অন্য যাত্রীদেরও বের হতে সহায়তা করেন। বিধ্বস্তের সময় বিমানটিতে মোট ৬৭ জন যাত্রী ছিলেন। এরমধ্যে ২২ জন আহত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছিলেন এবং সোমবারের ওই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৪৯ জন।

তিনি মনে করেন, তাৎক্ষণিকভাবে তিনি এ সিদ্ধান্তটা নিয়েছিলেন বলে অন্য যাত্রীরা দরজা দিয়ে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়।

তিনি বলেন, হঠাৎ একজন বলেন, বিমানে আগুন লেগেছে তখন আমি লাফ দিয়ে বেরিয়ে আসি এবং দেখতে পাই বিমানের পিছনের দিকটাতে পুরোপুরি আগুন লেগেছে। সেনাবাহিনী এবং জরুরি উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা দ্রুত সেখানে গিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু করায় বেঁচে যায় অনেকের জীবন।
সূত্র: সময় টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়