কে এম হোসাইন : বিএনপির যে সমাবেশ হলো এতে সরকারের পক্ষ থেকে অলিখিতভাবে বাধা দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় কোন বাস চলতে দেইনি। মালিকপক্ষের গাড়ে কয়টা মাথা তারা বলবে তাদের উপর নিষেধজ্ঞা আছে। বাস মালিকদের একটা মাথা সুতরাং সরকার যেভাবে চেয়েছে তারা সেভাবে করেছে।
এনটিভি টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, বিএনপির যে সমাবেশ হলো এতে সরকারের পক্ষ থেকে অলিখিতভাবে বাধা দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় কোন বাস চলতে দেইনি।মালিকপক্ষের গাড়ে কয়টা মাথা তারা বলবে তাদের উপর নিষেধজ্ঞা আছে। বাস মালিকদের একটা মাথা সুতরাং সরকার যেভাবে চেয়েছে তারা সেভাবে করেছে। পরিবহন মালিক সমিতি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কোন দলের সবাই জানে। এতে একধরনের রাজনীতিক আবরণ তো থাকবে। বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে ঢাকা এক ধরনের ফাঁকাই ছিল। ঢাকার বাইরে থেকে কোন বাস আসতে দেওয়া হয়নি। বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়ি ঘরে তল্লাশি চালানো হয়েছে। বিভিন্নভাবে বাধা দেওয়া হয়েছে সমাবেশ যাতে সুষ্ঠুভাবে না করতে পারে বিএনপি। বিএনপি চেয়ারপারসনকেও সমাবেশে যাওয়ার সময় বাধা দেওয়া হয়েছে। সুতরাং এত বাধার পরেও সমাবেশে নেতাকর্মীদের যে উচ্ছ্বাস আছি দেখেছি। সমাবেশ আমাদের দেশ নেত্রী বক্তব্যে যে বিষয় গুলো উঠে এসেছে তার মধ্যে আগামী নির্বাচন কিভাবে অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু করা যায়, সমসাময়িক বিষয়, রাজনীতিক টানাপোড়ন সে বিষয়গুলো উঠে এসেছে। সমাবেশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা যেটি দেওয়া হয়েছে। সেটা হলো বিভাজনের রাজনীতির বদলে, ঐক্যের রাজনীতি।