শিরোনাম
◈ ঋতুপর্ণার জোড়া গোলে মিয়ানমারকে হারিয়ে ইতিহাসের দোরগোড়ায় বাংলাদেশ নারী দল ◈ বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিতে ইসি'কে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান ◈ অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জাতিসংঘকে একযোগে কাজের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ ছয় মাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা করবে নৌবাহিনী: নৌ উপদেষ্টা ◈ গাজায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব: ট্রাম্প বললেন, ইসরায়েল ‘প্রয়োজনীয় শর্তে’ সম্মত ◈ দেশের ৩২ বিমা কোম্পানি উচ্চ ঝুঁকিতে: আইডিআরএ চেয়ারম্যান ◈ নতুন মূল্য নির্ধারণ এলপি গ্যাসের  ◈ আগামী এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল ◈ ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি ◈ জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে জাতীয় সনদে পৌঁছার আশাবাদ আলী রীয়াজের

প্রকাশিত : ২১ নভেম্বর, ২০২৩, ১১:২৬ দুপুর
আপডেট : ২১ নভেম্বর, ২০২৩, ১১:২৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিশ্বকাপের ট্রফি কপিল রাখেন মাথায়, মার্শ রাখলেন পায়ে

স্পোর্টস ডেস্ক: ক্রিকেটের জন্য ভারতের কোটি কোটি মানুষ অন্তপ্রাণ। ক্রিকেট তাদের হাসায়, কাঁদায়। কখনো উল্লাসের উপলক্ষ্যে এনে দেয়, কখনোবা ব্যর্থতার চাদরে মুড়িয়ে হৃদয় ভাঙে নীরবে। একটি বিশ্বকাপের শিরোপা ভারতের জন্য বহুল প্রার্থিত, পূজনীয়। তাইতো ১৯৮৩ সালে কপিল দেব প্রথম বিশ্বকাপ জিতে সেটাতে মাথায় তুলে নিয়েছিলেন। ৩৮ বছর পর ২০১১ সালে মাহেন্দ্র সিং ধোনি দ্বিতীয় শিরোপা জিতে কম আদিখেত্যা দেখাননি। ধোনি থেকে জনপ্রিয় মাহি হয়ে উঠেছিলেন এক বিশ্বকাপ জিতে। রাইজিংবিডি

তার ১২ বছর পর রোহিত-কোহলিদের হাত ধরে আরও একটি শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল ভারত। দোর্দণ্ড প্রতাপে দুর্দান্ত খেলে ফাইনালে এলেও একটি ম্যাচ খারাপ খেলে হৃদয় ভাঙে সবার। আনন্দাশ্রুর পরিবর্তে চোখের জলে লাগে জোয়ার। উল্লাসের পরিবর্তে চাপা কান্নায় শেষ হয় প্রার্থনা ও প্রত্যাশা। ভারতের দেড়’শ কোটি ক্রিকেটভক্তকে কাঁদিয়ে রেকর্ড ষষ্ঠবারের মতো শিরোপা জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া।

শিরোপা জয়ের পর মিচেল মার্শের একটি ছবি ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা যায় ড্রেসিং রুমে বিশ্বকাপের ট্রফিকে পায়ের নিচে রেখে ছবি তুলতে পোজ দিচ্ছেন তিনি। সেই ছবির সাথে কপিল দেবের ছবি জুড়ে দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো হচ্ছে। সেখানে বানের জলের মতো নানারকম কমেন্টস করা হচ্ছে। কেউ বিশ্বকাপকে মাথায় তুলে রাখে, আবার কেউ সেটাকে পায়ের তলায় রাখে। হিন্দুস্তানটাইমস

আসলে অস্ট্রেলিয়ার মতো একটি পেশাদার দলের কাছে ট্রফি কিংবা বিশ্বকাপ জয় অতোটা আবেগ ছড়ায় না। তারা জিতলেও যেমন বাস্তবতায় থাকে, হারলেও বাস্তবতায় থাকে। আবেগ কেবল কাজ করে উপ-মহাদেশের দলগুলোতে। বিশেষ করে ভারত ও বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থক এবং কিছু কিছু ক্রিকেটারদের মধ্যেও। বিশ্বকাপ জয় নিঃসন্দেহে বিশেষ কিছু। বিশেষ অনুভূতির জন্ম দেয়। তাই বলে সেই শিরোপা মাথায় তুলে রাখার মতো আবেগ হয়তো অজি ক্রিকেটারদের মধ্যে কাজ করে না।

নতুবা আফগানিস্তানের বিপক্ষে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল যে অতিমানবীয় ইনিংস খেলে দলকে সেমিফাইনালের টিকিট পাইয়ে দিয়েছিলেন, সেটার পর আবেগে ভেসে যাওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু অপরাজিত ২০১ রানের ইনিংস খেলে দলকে জিতিয়েও তিনি ছিলেন নির্বিকার, নিরাবেগ। 

এলআরবি/এইচএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়