শিরোনাম
◈ দায়িত্ব নিলেন নতুন সিআইডি প্রধান  ◈ এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে না: অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি ◈ সাবেক এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ গ্রেফতার ◈ যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ডোনাল্ড ট্রাম্প ◈ ৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুই অর্জন ৭১ আর ২৪: তারেক রহমান ◈ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেন ভয়ংকর ট্রলের শিকার হচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ◈ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো, কিন্তু লড়াই এখনো বাকি: উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম ◈ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত, জানালো নির্বাচন কমিশন ◈ এখন সবাই জেনে গেছে আমাদের মা-বোনের সিঁদুর মুছে ফেলার ফল কি: নরেন্দ্র মোদি (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৯:৫৩ সকাল
আপডেট : ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যুক্তরাজ্যে এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু ও সালমানপুত্র শায়ান

যুক্তরাজ্যে দুর্নীতির অভিযোগে ব্যাপক চাপে রয়েছেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী ও শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক। এই পরিস্থিতিতে আলোচনায় এসেছেন তার ‘পারিবারিক বন্ধু’ শায়ান ফজলুর রহমান, যিনি বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমানের ছেলে এবং ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের উপদেষ্টা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সালমান এফ রহমান ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) শায়ান এবং তার স্ত্রী শাজরেহ রহমানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শায়ান ব্রিটিশ মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের পারিবারিক বন্ধু। লন্ডনে শেখ হাসিনার সফরের সময় শায়ানের ১৩ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের বাড়িতে তিনি বিনাভাড়ায় অবস্থান করতেন। শায়ান একসময় তার বাবার মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন।

ডেইলি মেইল আরও জানায়, দুর্নীতির অভিযোগের পরও শায়ান এখনো ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের চেয়ারম্যান পদে বহাল রয়েছেন। এ প্রসঙ্গে সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আমরা শায়ানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সম্পর্কে অবগত এবং বাংলাদেশের ঘটনার দিকে নজর রাখছি।

শায়ানের এক মুখপাত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি যুক্তরাজ্যে জন্ম নেয়া একজন ব্রিটিশ নাগরিক এবং আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী। তিনি বা তার স্ত্রী কখনো কোনো অপরাধে অভিযুক্ত হননি।

শায়ান একসময় আইএফআইসি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালন করলেও, ক্ষমতার পরিবর্তনের পর ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করা হলে তিনি পরিচালকের পদ হারান।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, শায়ানের ভূমিকা ও তার বাবার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে। তবে ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের চেয়ারম্যান হিসেবে তার অবস্থান বহাল রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়