শিরোনাম
◈ চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফ পাওয়ার টেকের যুগের অবসান, এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনী ◈ ১ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজের খেলায় তালেবান, পেছনে চীন-রাশিয়া-ইরান-ভারত! ◈ পাকিস্তানকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতে বন্যা, তোপের মুখে কঙ্গনা (ভিডিও) ◈ ৫ আগস্ট লক্ষ্য ছিল গণভবন, এবার জাতীয় সংসদ: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে মহানগর বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার ◈ দেশের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জনগণ ঐক্যবদ্ধ : মির্জা ফখরুল ◈ রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসি, আটক করে ‘চাঁদা দাবি’ ছাত্রদল নেতার, সিসিটিভির ফুটেজ ফাঁস ◈ আর একটি হত্যাকাণ্ড ঘটলে সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চ: হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের ◈ ধামরাইয়ে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গৃহবধুকে ধর্ষণ, আসামী গ্রেফতার ◈ গাজীপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার বিএনপি নেতা স্বপন

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বানান সরল করুন

শামসুদ্দিন পেয়ারা 

শামসুদ্দিন পেয়ারা: কোনো বাঙলা বানানেই ঈ বা (ঈ-কার), ঊ বা (ঊ-কার), ঞ, ণ, য, ষ, ঢ়, ৎ থাকার দরকার নেই। বাংলা ভাষাকে যখন সংস্কৃত ভাষার অঙ্গভাষা মনে করা হতো তখনকার সংস্কৃত পণ্ডিতরা এইসব সংস্কৃত (তৎসম) বানান চালু করেছিলেন। তারপর বাংলা ভাষা বহু চড়াই-উৎরাই পার হয়ে একটি শতভাগ স্বাধীন ও সার্বভৌম ভাষায় পরিণত হয়েছে। বাংলা এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা। পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ-এর রাষ্ট্রভাষা। তাকে এখন নিজের পরিচয় দেয়ার জন্য অন্যের বংশমর্যাদার দোহাই দিতে হয় না। সংস্কৃতের দুহিতা পরিচয়ে জগৎসভায় পেছনের আসনে গিয়ে বসতে হয় না। গত এক হাজার বছরে বাংলার নিজস্ব উচ্চারণ রীতি সৃষ্টি হয়ে তা পাকাপোক্ত রূপ নিয়েছে। সে উচ্চারণ রীতি সংস্কৃত ভাষার উচ্চারণ রীতি থেকে আলাদা। কাজেই তার বানান-ও সংস্কৃতের থেকে আলাদাই হবে। সেটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসঙ্গত। লেখক: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়