শিরোনাম
◈ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি: কী পাচ্ছে বাংলাদেশ, কী হারাতে পারে? ◈ রাতেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা (ভিডিও) ◈ চাপাতি হাতে ব্যাগ ছিনিয়ে পুলিশের সামনেই হেঁটে গেলো ছিনতাইকারী, ভিডিও ভাইরাল ◈ রাশিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগার নায়ারা রিফাইনারির ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা ◈ রাতের আকাশে ভেসে উঠলো ‘নাটক কম করো পিও’ (ভিডিও) ◈ জটিল ভয়ানক যে রোগে আক্রান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! ◈ কুড়িগ্রামে চাঁদা দাবি করা জামায়াতের সেই নেতা সাময়িক বহিষ্কার ◈ বড়াইগ্রামে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে দুই পরীক্ষার্থী ফেল! ◈ টাঙ্গাইলে পুলিশ হেফাজতে বিএনপি নেতার রহস্যজনক মৃত্যু ◈ এনসিপি’র মার্চ টু গোপালগঞ্জ তলিয়ে দেখা দরকার: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বানান সরল করুন

শামসুদ্দিন পেয়ারা 

শামসুদ্দিন পেয়ারা: কোনো বাঙলা বানানেই ঈ বা (ঈ-কার), ঊ বা (ঊ-কার), ঞ, ণ, য, ষ, ঢ়, ৎ থাকার দরকার নেই। বাংলা ভাষাকে যখন সংস্কৃত ভাষার অঙ্গভাষা মনে করা হতো তখনকার সংস্কৃত পণ্ডিতরা এইসব সংস্কৃত (তৎসম) বানান চালু করেছিলেন। তারপর বাংলা ভাষা বহু চড়াই-উৎরাই পার হয়ে একটি শতভাগ স্বাধীন ও সার্বভৌম ভাষায় পরিণত হয়েছে। বাংলা এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা। পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ-এর রাষ্ট্রভাষা। তাকে এখন নিজের পরিচয় দেয়ার জন্য অন্যের বংশমর্যাদার দোহাই দিতে হয় না। সংস্কৃতের দুহিতা পরিচয়ে জগৎসভায় পেছনের আসনে গিয়ে বসতে হয় না। গত এক হাজার বছরে বাংলার নিজস্ব উচ্চারণ রীতি সৃষ্টি হয়ে তা পাকাপোক্ত রূপ নিয়েছে। সে উচ্চারণ রীতি সংস্কৃত ভাষার উচ্চারণ রীতি থেকে আলাদা। কাজেই তার বানান-ও সংস্কৃতের থেকে আলাদাই হবে। সেটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসঙ্গত। লেখক: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়