শিরোনাম
◈ ভালোবাসার শহর প্যারিসে বৃষ্টিভেজা রাতে শুরু হলো অলিম্পিকস ২০২৪ ◈ সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ ◈ কারফিউ আরো শিথিলের সিদ্ধান্ত হবে আজ, জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ একদফা দাবিতে জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপির ◈ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে শ্রীলঙ্কা  ◈ ডিবি হেফাজতে কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ◈ কোটা আন্দোলন: ঢামেকে চিকিৎসাধীন শিক্ষার্থীসহ তিন জনের মৃত্যু ◈ হেলিকপ্টার দিয়ে মানুষ হত্যার জবাব জনগণ একদিন আদায় করে নেবে: মির্জা ফখরুল ◈ প্রতিটি হামলার ঘটনার বিচার হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ সাম্প্রতিক সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বানান সরল করুন

শামসুদ্দিন পেয়ারা 

শামসুদ্দিন পেয়ারা: কোনো বাঙলা বানানেই ঈ বা (ঈ-কার), ঊ বা (ঊ-কার), ঞ, ণ, য, ষ, ঢ়, ৎ থাকার দরকার নেই। বাংলা ভাষাকে যখন সংস্কৃত ভাষার অঙ্গভাষা মনে করা হতো তখনকার সংস্কৃত পণ্ডিতরা এইসব সংস্কৃত (তৎসম) বানান চালু করেছিলেন। তারপর বাংলা ভাষা বহু চড়াই-উৎরাই পার হয়ে একটি শতভাগ স্বাধীন ও সার্বভৌম ভাষায় পরিণত হয়েছে। বাংলা এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা। পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ-এর রাষ্ট্রভাষা। তাকে এখন নিজের পরিচয় দেয়ার জন্য অন্যের বংশমর্যাদার দোহাই দিতে হয় না। সংস্কৃতের দুহিতা পরিচয়ে জগৎসভায় পেছনের আসনে গিয়ে বসতে হয় না। গত এক হাজার বছরে বাংলার নিজস্ব উচ্চারণ রীতি সৃষ্টি হয়ে তা পাকাপোক্ত রূপ নিয়েছে। সে উচ্চারণ রীতি সংস্কৃত ভাষার উচ্চারণ রীতি থেকে আলাদা। কাজেই তার বানান-ও সংস্কৃতের থেকে আলাদাই হবে। সেটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসঙ্গত। লেখক: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়