শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে সেভেন সিস্টার্স ও পাকিস্তান নিয়ে কেন চিন্তিত ভারত? ◈ ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়লেন পুলিশের এএসআইসহ ৬ জন ◈ কবরস্থানে দুই বালতি ভর্তি ২০ তাজা বোমা উদ্ধার! ◈ সোমবার আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব : হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্যসহ যেসব বিষয়ে আলোচনা হতে পারে ◈ মাস্ক পরা অবস্থাতেই চুম্বন, হংকংয়ে বস ও এক ভারতীয়ের বিরুদ্ধে বাংলাদেশি নারীর যৌন নির্যাতনের মামলা ◈ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিয়ে যা বললেন সারজিস আলম (ভিডিও) ◈ ভারত নয়, এবার পাকিস্তান থেকে আসছে বিপুল পরিমাণে চিনি ◈ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূতের সঙ্গে গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রতিনিধিদের সাক্ষাৎ ◈ দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সঙ্গে দ্বন্দ্বে ভারত, কানাডার সঙ্গে বন্ধুত্বে খড়া, বিভিন্ন দেশে চলছে ইন্ডিয়া আউট আন্দোলন ◈ শুভেন্দু অধিকারী হয় বোকা, নয় মূর্খ, যিনি হঠাৎ করে বাংলাদেশ নিয়ে এমন কাণ্ড ঘটাচ্ছেন!(ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০২:৪৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বানান সরল করুন

শামসুদ্দিন পেয়ারা 

শামসুদ্দিন পেয়ারা: কোনো বাঙলা বানানেই ঈ বা (ঈ-কার), ঊ বা (ঊ-কার), ঞ, ণ, য, ষ, ঢ়, ৎ থাকার দরকার নেই। বাংলা ভাষাকে যখন সংস্কৃত ভাষার অঙ্গভাষা মনে করা হতো তখনকার সংস্কৃত পণ্ডিতরা এইসব সংস্কৃত (তৎসম) বানান চালু করেছিলেন। তারপর বাংলা ভাষা বহু চড়াই-উৎরাই পার হয়ে একটি শতভাগ স্বাধীন ও সার্বভৌম ভাষায় পরিণত হয়েছে। বাংলা এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা। পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ-এর রাষ্ট্রভাষা। তাকে এখন নিজের পরিচয় দেয়ার জন্য অন্যের বংশমর্যাদার দোহাই দিতে হয় না। সংস্কৃতের দুহিতা পরিচয়ে জগৎসভায় পেছনের আসনে গিয়ে বসতে হয় না। গত এক হাজার বছরে বাংলার নিজস্ব উচ্চারণ রীতি সৃষ্টি হয়ে তা পাকাপোক্ত রূপ নিয়েছে। সে উচ্চারণ রীতি সংস্কৃত ভাষার উচ্চারণ রীতি থেকে আলাদা। কাজেই তার বানান-ও সংস্কৃতের থেকে আলাদাই হবে। সেটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসঙ্গত। লেখক: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়