শিরোনাম
◈ ট্রাক থামিয়ে চাঁদাবাজি, যুবদল নেতাকে পুলিশে দিলো সেনাবাহিনী ◈ সবার জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান ◈ রেমিট্যান্সে সুবাতাস, নতুন রেকর্ডের ইঙ্গিত ◈ ব্যাংক হিসাব থেকে নগদ টাকা উত্তোলনে নতুন নির্দেশনা ◈ পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেল : রিজার্ভের ৫০ কোটি ডলার ব্যয়, পুরোটাই অপচয় ◈ ভারত- বাংলাদেশ টেস্টে হামলার হুমকি নিয়ে ভাবছে না বিসিবি ◈ বহিঃশক্তির হুমকি মোকাবেলায় কার্যকর প্রস্তুতির আহ্বান ইকবাল করিম ভুঁইয়ার (ভিডিও) ◈ মণিপুরে আবারও ছড়িয়ে পড়েছে সহিংসতা, নিহত ৬ ◈ চট্টগ্রাম বন্দরে দুই জাহাজের সংঘর্ষ ◈ আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশি দেশে ফিরবেন সন্ধ্যায়

প্রকাশিত : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০৩:৪৮ রাত
আপডেট : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০৩:৪৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বানানের জগতে অরাজকতার জন্ম দিলেন কারা!

সাইফুদ্দিন আহমেদ নান্নু

সাইফুদ্দিন আহমেদ নান্নু: বাংলা একাডেমির কর্তারা হয়তো এই একাডেমি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য, উদ্দেশ্যগুলোই পড়েননি। তারা তাদের মূল কাজ ছেড়ে সবচেয়ে জরুরি এবং বড় কর্ম, ধ্যান-জ্ঞান হিসেবে আঁকড়ে ধরেছেন বাংলা একাডেমি পদক দেওয়া এবং একুশের বইমেলার আয়োজন করাকে। অথচ এ দুটো কাজের একটিও বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য, উদ্দেশ্যের মধ্যে নেই।  
আরেকটা কাজ তারা সোৎসাহে করেন, সেটি হলো বানান সংস্কার বা শুদ্ধিকরণ বটিকার চাষাবাদ।

এই চাষাবাদ প্রজেক্ট বাংলা বানানে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার চেয়ে অরাজকতারই জন্ম দিয়েছে কিছু মুখ চেনা হাতুড়ে ডাক্তার দিয়ে। যা বানানের জগতে অরাজকতার জন্ম দিয়েছেন। বড় সাহিত্যিক, বড় প্রাবন্ধিক হলেই বানানে হাত দেবার অধিকার, যোগ্যতা অর্জিত হয় না। বানান সংস্কার করার এখতিয়ার, যোগ্যতা কেবল ভাষাবিজ্ঞানী, ভাষা তাত্ত্বিক, ব্যাকরণ বিশারদদের। বাংলা একাডেমির বানান সংস্কার কমিটিতে ভাষাবিজ্ঞানী, ভাষাতাত্ত্বিক পেতে হলে মাইক্রোস্কোপ লাগে।

বাংলা একাডেমির উচিত তার প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা। একুশের বইমেলা আয়োজনের আর সাহিত্য পুরস্কার প্রদানের দায়িত্ব সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হাতে ছেড়ে দেওয়া। কিন্তু জান গেলেও তারা তা ছাড়বে না, ছাড়লে যে  দমবন্ধ হয়ে মারা যাবে। সম্ভবত এই প্রতিষ্ঠানটি তার গঠনতন্ত্র মেনে পূর্ণাঙ্গ কমিটিও করেনি প্রায় দুই যুগ। বছরের পর বছর এডহক কমিটি দিয়েই সবকিছু ম্যানেজ করে চলছে। ফেসবুকে ১২-২-২০২৪ প্রকাশিত হয়েছে। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়