শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৫ জুলাই, ২০২৫, ০২:০০ রাত
আপডেট : ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাইলস্টোন স্কুলে সন্তান আনতে গিয়ে প্রাণ হারান আফসানা, ডিএনএ টেস্টে তিনদিন পর খোঁজ মিললো

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর নিখোঁজ হন তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আফসান ওহির মা আফসানা আক্তার প্রিয়া (২৮)। ছেলেকে স্কুল থেকে বাসায় আনতে যেয়ে বিমান বিধ্বস্তে মারা যায় আফসানা। তবে তার কোনো খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে প্রিয়া জানতো না পরিবার।

বিমান বিধ্বস্তের তিনদিন পর বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সিআইডির ফরেনসিক বিভাগ জানায়, আফসানা আক্তার প্রিয়ার মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে।

সিআইডির বিশেষ পুলশ সুপার জসিম উদ্দীন খান জানান, আফসানা আক্তার প্রিয়ার মরদেহ শনাক্তের জন্য তার বাবা মো. আব্বাস উদ্দিন ও মা মোসা. মিনু আক্তার ডিএনএ নমুনা দেন। এরপর আফসানা আক্তার প্রিয়ার মরদেহ শনাক্ত করা হয়।

স্কুলটির তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া আফসান ওহিকে আনতে তার মা আফসানা আক্তার প্রিয়া স্কুলে যান। বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই ওহির মা প্রিয়া নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পর থেকেই মায়ের জন্য কান্নাকাটি করছে আফসান ওহি।

সিআইডি জানায়, উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের কারণে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২২ জুলাই সিআইডির ডিএনএ ল্যাবের সদস্যরা ঢাকা সিএমএইচে রক্ষিত অশনাক্ত মরদেহ ও দেহাংশ থেকে মোট ১১টি ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেন। এ নমুনাগুলো বিশ্লেষণ করে মোট পাঁচ নারীর ডিএনএ প্রোফাইল পাওয়া যায়। সংগৃহীত নমুনা থেকে প্রস্তুত প্রোফাইল ও ঘটনার পর থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৫টি পরিবারের মোট ১১ সদস্যের প্রোফাইল বিশ্লেষণ করে ৫টি মরদেহের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

যাদের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে তারা হলেন– মো. ফারুক হোসেন ও সালমা আক্তার দম্পতির মেয়ে ওকিয়া ফেরদৌস নিধি, মো. বাবুল ও মাজেদা দম্পতির মেয়ে লামিয়া আক্তার সোনিয়া, মো. আব্বাস উদ্দিন ও মোসা. মিনু আক্তার দম্পতির মেয়ে আফসানা আক্তার প্রিয়া, মো. শাহাবুল শেখ ও মিম দম্পতির মেয়ে রাইসা মনি এবং আবদুল কাদির ও উম্মে তামিমা আক্তার দম্পতির মেয়ে মারিয়াম উম্মে আফিয়া। উৎস: জাগোনিউজ24

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়