শিরোনাম
◈ এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২,৪৮০ টাকায়! ◈ নতুন বন্দোবস্তে সবকিছু কি ওলটপালট হয়ে গেল? ◈ আগামীকাল শহীদ মিনারে ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা ◈ ঢাকায় ছাত্রদল ও এনসিপির মহাসমাবেশ কাল: শাহবাগ ও শহীদ মিনারে পাল্টাপাল্টি জমায়েত, উত্তেজনা রাজনৈতিক অঙ্গনে ◈ গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট ◈ যে কারণে নিজেদের সব কূটনীতিককে আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ! ◈ তিন দি‌নের সফ‌রে ভারতে আস‌ছেন মে‌সি, খেল‌তে পা‌রেন কোহলি-ধোনির সঙ্গে ক্রিকেট ◈ এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ আবার অনিশ্চিত! পি‌সি‌বি‌কে ৩৭০ কো‌টি টাকার ভয় দেখা‌চ্ছে সম্প্রচারকারী সংস্থা ◈ বাই‌ডেন ও ট্রা‌ম্পের কথাবার্তায় ম‌নে হয় তারা ডিমেনশিয়া রো‌গে আক্রান্ত ◈ সব‌চে‌য়ে কম বয়‌সে পদক জি‌তে রেকর্ড গড়‌লেন চী‌নের সাঁতারু

প্রকাশিত : ২৪ জুলাই, ২০২৫, ০৮:৫৮ রাত
আপডেট : ০১ আগস্ট, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সরকারি চাকরিজীবীরা কোন গ্রেডে কত বেতন পান

জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে সরকার। বর্তমানে ২০১৫ সালের বেতন স্কেলে সরকারি চাকরিজীবীরা বেতন-ভাতা পান। এ বেতন স্কেলে চাকরিজীবীদের ২০টি গ্রেড রয়েছে। প্রথম গ্রেডে ৭৮ হাজার টাকা এবং ২০তম গ্রেডে সর্বনিম্ন ৮ হাজার ২৫০ টাকা বেতন স্কেল নির্ধারণ করা রয়েছে।

এখন বেতন স্কেল পুনর্নির্ধারণ করতে একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করা হলো। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদের নিয়মিত বৈঠকে এ কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খান এ বেতন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বেতন কমিশন ছয় মাসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে।

এদিকে বর্তমানে কার্যকর থাকা ২০টি গ্রেডের মধ্যে গ্রেড-১ এর চাকরিজীবীর বেতন স্কেল ৭৮ হাজার টাকা নির্ধারণ করা রয়েছে। গ্রেড-২ এর বেতন স্কেল ৬৬ হাজার থেকে ৭৬ হাজার ৪৯০ টাকা। গ্রেড-৩ এর বেতন স্কেল ৫৬ হাজার ৫০০ থেকে ৭৪ হাজার ৪০০ টাকা।

এছাড়া গ্রেড-৪ এর ৫০ হাজার থেকে ৭১ হাজার ২০০ টাকা, গ্রেড-৫ এ ৪৩ হাজার থেকে ৬৯ হাজার ৮৫০ টাকা, গ্রেড-৬ এ ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৬৭ হাজার ১০ টাকা, গ্রেড-৭ এ ২৯ হাজার থেকে ৬৩ হাজার ৪১০ টাকা, গ্রেড-৮ এ ২৩ হাজার থেকে ৫৫ হাজার ৪৬০ টাকা, গ্রেড-৯ এ ২২ হাজার ৫৩ হাজার ৬০ টাকা এবং গ্রেড-১০ এর ১৬ হাজার ৩৮ হাজার ৬৪০ টাকা বেতন স্কেল নির্ধারিত আছে।

বাকিদের মধ্যে গ্রেড-১১ এ ১২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৩২ হাজার ২৪০ টাকা, গ্রেড-১২ এ ১১ হাজার ৩০০ টাকা থেকে ২৭ হাজার ৩০০ টাকা, গ্রেড-১৩ এ ১১ হাজার থেকে ২৬ হাজার ৫৯০ টাকা, গ্রেড-১৪ এ ১০ হাজার ২০০ থেকে ২৪ হাজার ৬৮০ টাকা, গ্রেড-১৫ এ ৯ হাজার ৭০০ টাকা থেকে ২৩ হাজার ৪৯০ টাকা, গ্রেড-১৬ এ ৯ হাজার ৩০০ টাকা ২২ হাজার ৪৯০ টাকা, গ্রেড-১৭ এ ৯ হাজার থেকে ২১ হাজার ৮০০ টাকা, গ্রেড-১৮ এ ৮ হাজার ৮০০ থেকে ২১ হাজার ৩১০ টাকা, গ্রেড-১৯ এ ৮ হাজার ৫০০ থেকে ২০ হাজার ৫৭০ টাকা এবং গ্রেড-২০ এর ৮ হাজার ২৫০ টাকা থেকে ২০ হাজার ১০ টাকা বেতন স্কেল নির্ধারিত রয়েছে।

মূল বেতনের বাইরে চাকরিজীবীরা বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, যাতায়াত ভাতা, গাড়ি সুবিধা, শিক্ষা সহায়ক ভাতা, টিফিন ভাতা, উৎসব ভাতা, শ্রান্তি ও বিনোদন ভাতা, ধোলাই ভাতা, কার্যভার ভাতা, গৃহকর্মী ভাতা, পাহাড়ি ও দুর্গম ভাতা, আপ্যায়ন ভাতা, ভ্রমণ ভাতা, বিশেষ ভাতা, অবসর ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের ভাতা পান। এছাড়া আবাসন ও গৃহনির্মাণ ঋণের সুবিধাও আছে।

বাড়িভাড়া ভাতা
৪৫ হাজার টাকা ও এর ঊর্ধ্বে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য বাড়ি ভাড়া মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৮ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা। চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৩ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার টাকা।

জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২১ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৩২ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৩৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৯ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ২৮ হাজার টাকা।

মূল বেতনের ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪৪ হাজার ৯৯৯ টাকা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য ৬০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা। চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৬ হাজার টাকা।

জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৩ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১১ হাজার ৫০০ টাকা। ১৩ হাজার টাকা থেকে ২৪ হাজার ৯৯৯ পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতনের ৬৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৫৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার ৫০০ টাকা। জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৭ হাজার ২০০ টাকা।

১২ হাজার ৯৯৯ টাকা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতনের ৭০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৬ হাজার ৫০০ টাকা। চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৬৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৬ হাজার। জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৬০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৫ হাজার ৫০০ টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৫৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৫ হাজার।

চিকিৎসা ভাতা
মাসে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০ টাকা। অবসরভোগীদের ক্ষেত্রে ৬৫ বছরের কম বয়স্কদের জন্য মাসিক ভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা। ৬৫ বছরের বেশি বয়স্কদের জন্য ২ হাজার ৫০০ টাকা। এর পাশাপাশি সরকার প্রদত্ত ৪০০ টাকা স্বাস্থ্য ও দুর্ঘটনা বিমা এবং জীবন বিমাসহ সরকারি চাকরিজীবীর জন্য বিমা স্কিম চালু করা।

যাতায়াত ভাতা
দেশের সব সিটি করপোরেশন এলাকায় কর্মরত চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে ১০ নম্বর থেকে ১৬ নম্বর গ্রেডে চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে যাতায়াত ভাতা মাসে ৩৬০ টাকা।

গাড়ির সুবিধা
সার্বক্ষণিক গাড়ির সেবার জন্য প্রাধিকারভুক্ত কর্মকর্তাদের জন্য নগদায়নের বিষয়টি চালু রাখা। একই সঙ্গে পরীক্ষামূলকভাবে ৩ নম্বর গ্রেডের ওপরের কর্মকর্তাদের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি চতুর্থ গ্রেডের কর্মকর্তাদের গাড়ি কেনার বিষয়টি বিবেচনার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

শিক্ষা সহায়ক ভাতা
সব শ্রেণির চাকরিজীবীদের সন্তান প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা, ২ সন্তানের জন্য ২ হাজার টাকা শিক্ষা সহায়ক ভাতা রয়েছে। এর পাশাপাশি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের ভর্তির জন্য সরকারি অর্থে পরিচালিত সব প্রতিষ্ঠানে একটি নির্দিষ্ট কোটা নির্ধারণ রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে বুয়েট কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এটি প্রযোজ্য হবে না।

টিফিন ভাতা
মাসে টিফিন ভাতা ৩০০ টাকা। তবে যে সব চাকরিজীবী তাদের প্রতিষ্ঠান দুপুরের খাবার পান কিংবা দুপুরের খাবারের ভাতা পান তাদের জন্য এ টিফিন ভাতা প্রযোজ্য হবে না।

উৎসব ভাতা
সব চাকরিজীবীদের জন্য প্রতি বছরে ২ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ উৎসব ভাতা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে একজন অবসরভোগীর জন্য তার মাসিক নিট পেনশনের দ্বিগুণ হারে বছরে ২টি উৎসব ভাতা দেওয়া হয়।

শ্রান্তি ও বিনোদন ভাতা
সব শ্রেণির চাকরিজীবীকে বর্তমান প্রচলিত প্রতি তিন বছরের স্থলে ২ বছর অন্তর ১৫ দিনের গড় বেতনে অর্জিত ছুটিসহ ১ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ শ্রান্তি ও বিনোদন ভাতা হিসাবে দেওয়া হয়।

ধোলাই ভাতা
চতুর্থ শ্রেণির চাকরিজীবীদের জন্য ধোলাই ভাতা মাসে ১৫০ টাকা।

কার্যভার ভাতা
কার্যভার ভাতা মাসে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৫০ টাকা দেওয়া হয়।

পাহাড়ি ও দুর্গম ভাতা
পার্বত্য এলাকায় কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পাহাড়ি ভাতা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে হাওর-বাওর, দুর্গম দ্বীপ অঞ্চলে উপকূলীয় ভাতা দেওয়া হয়।

আপ্যায়ন ভাতা
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুখ্যসচিব ৩ হাজার টাকা, সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তা ২ হাজার ৫০০ টাকা, অতিরিক্ত সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তা ২ হাজার টাকা, যুগ্ম সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের ১ হাজার ৫০০ টাকা আপ্যায়ন ভাতা পান।

ভ্রমণ ভাতা
বদলিজনিত ভ্রমণ ভাতা এককালীন সড়ক পথে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ১০ হাজার টাকা, ১০১ থেকে ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, ২০১ থেকে এর বেশি কিলোমিটার হলে ২০ হাজার টাকা ভ্রমণ ভাতা দেওয়ার বিধান রয়েছে।

অবসর ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা
পেনশনযোগ্য চাকরিকাল প্রথম গ্রেড থেকে ১৬ গ্রেড পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে পেনশনযোগ্য চাকরিকাল ৫ বছর থেকে শুরু করে ২৫ বছর পর্যন্ত পেনশনের হার গ্রেড অনুযায়ী ২০ শতাংশ থেকে গ্রেড অনুযায়ী ৯০ শতাংশ।

বাধ্যতামূলক সমর্পিত ৫০ শতাংশ পেনশনের ক্ষেত্রে আনুতোষিকের হার ৫ বছর থেকে শুরু করে ২০ বছর পর্যন্ত প্রতি ১ টাকায় ২৭৫ টাকা থেকে শুরু করে ২৩০ টাকা। চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণের ক্ষেত্রে চাকরিকাল ২৫ বছর থেকে ২০ বছরে পুনর্নির্ধারণ করা আছে।

আবাসন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ঋণের পরিমাণ গ্রেড অনুযায়ী ১২ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা গৃহঋণ দেওয়ার বিধান রয়েছে। এক্ষেত্রে সুদের হার হবে ব্যাংক রেটে ৫ শতাংশ। এর পাশাপাশি জেলা পর্যায়ে খাস জমি চিহ্নিত করে সরকারি চাকরিজীবীদের আবাসনের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করার সুবিধা আছে।

অষ্টম থেকে নবম গ্রেড স্কেলের কর্মকর্তাদের ২০ জনের জন্য ১০ কাঠা ও অন্যান্য চাকরিজীবী প্রতি ২০ জনের জন্য ৮ কাঠা প্লট দেওয়ার বিধান আছে।

১ থেকে ৯ নম্বর গ্রেডে যিনি আছেন, তিনি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা বা গেজেটেড অফিসার বা ক্যাডার। এদের নিয়োগের সময় সরকারি গেজেট বা বিজ্ঞপ্তি বের হয়, স্বয়ং রাষ্ট্রপতি এদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন। সামগ্রিক দিক বিবেচনায় মান মর্যাদা, দায়িত্ব-কর্তব্যের পরিধি এবং সুযোগ-সুবিধার দিক দিয়ে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড অফিসাররা তুলনামূলক ভালো অবস্থানে থাকেন। তার ওপরে আছে সচিব/মুখ্য সচিব।

পিএসসি কর্তৃক নিয়োগ করা ২৭ ধরনের চাকরিকে ক্যাডার এবং পিএসসি কর্তৃক নিয়োগ করা অন্যান্য সরকারি চাকরিকে নন-ক্যাডার জব বলা হয়। নন-ক্যাডার জব গ্রেড ৯ হলে ১ম শ্রেণি এবং গ্রেড ১০ হলে ২য় শ্রেণি বলা হয়।

ক্যাডার আর নন-ক্যাডার জব এর মধ্যে মূলপার্থক্য হলো, ক্যাডাররা প্রমোশন পেয়ে নীতিনির্ধারক পর্যায়ে যেতে পারেন, যা নন-ক্যাডাররা পারেন না। প্রায় সব ক্যাডারই কমপক্ষে সর্বোচ্চ গ্রেড পর্যন্ত যেতে পারেন, অন্যদিকে নন-ক্যাডারে বেশির ভাগ পদই ব্লক পোস্ট। উৎস: জাগোনিউজ24

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়