শিরোনাম
◈ পুঁজিবাজার থেকে পাচার হয় ১৫ হাজার কোটি টাকা: দেবপ্রিয় ◈ বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান হান্নান ও পরিবারের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ◈ আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে ইশরাকের গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা ◈ ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার যেসব কারণে চাপে ◈ পুশ ইন-এর সময় ধরা পড়লে কী বলবে, তা পর্যন্ত শিখিয়ে দেয় বিএসএফ ◈ পদত্যাগ করছেন না প্রধান উপদেষ্টা: পরিকল্পনা উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ লন্ডনে শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠদের ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের সম্পত্তি জব্দ ◈ ট্রাম্পের বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নীতি স্থগিত: হার্ভার্ডে ভর্তিতে আর বাধা নেই ◈ ঈদের আগেই বাজারে আসছে ১০০০, ৫০ ও ২০ টাকার নতুন নোট: গভর্নর ◈ রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

প্রকাশিত : ১৫ মার্চ, ২০২৪, ০২:৪৮ রাত
আপডেট : ১৫ মার্চ, ২০২৪, ০২:৪৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রমজানের প্রথম ১০ দিন যে দোয়া পড়বেন

ইসলাম ডেস্ক: মাহে রমজানের বিশেষ একটি বৈশিষ্ট্য হলো এ মাসের তিনটি ভাগ রয়েছে। প্রত্যেক অংশেই আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য নিজের অনুগ্রহ নাজিল করেন। এ বিষয়ে হজরত সালমান ফারসি রা. থেকে বর্ণিত—

তিনি বলেন, রাসূল সা. শাবান মাসের শেষ দিন আমাদের মাঝে খতিব হিসেবে দাঁড়ালেন, বললেন (মাহে রমজান) এমন একটি মাস যার প্রথম ভাগ রহমত, মধ্যবর্তী ভাগ মাগফেরাত বা ক্ষমা আর শেষ ভাগে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হয়। অর্থাৎ রমজান মাসের ৩০ দিনের প্রথম ১০ দিন রহমতের, দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের এবং তৃতীয় ১০ দিন নাজাতের। (সহিহ ইবনে খুজাইমা, ১৮৮৭)

এ মাসে মুমিনকে যেসব বিষয়ের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে তম্মধ্যে অন্যতম একটি হলো দোয়া কবুল। মহানবী সা. বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ন্যায়পরায়ণ বাদশা, রোজা পালনকারী—যতক্ষণ না সে ইফতার করে এবং মজলুম।’ (তিরমিজি, হাদিস, ৩৫৯৮)

দোয়াকে ইবাদতের মূল বলা হয়েছে। এ কারণে দোয়া ছাড়া ইবাদত অসম্পূর্ণ থাকে। আর  বিশেষ সময়গুলোতে আল্লাহর কাছে উপযুক্ত দোয়া পড়া সুন্নত। 

রমজানের প্রথম ১০ দিন যেহেতু রহমত নাজিল হয়, তাই এ সময় আল্লাহর কাছে বেশি বেশি রহমত কামনা করে দোয়া করা যেতে পারে। 

এ ক্ষেত্রে কোরআনে বর্ণিত এই দোয়াটি পড়া যেতে পারে।দোয়াটি হলো- 

وَقُل رَّبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ 

উচ্চারণ: ‘ওয়া কুর রব্বিগফির ওয়ার হাম ওয়া আনতা খইরুর র-হিমীন।’ 

অর্থ: ‘আর বলুন, হে আমার রব! ক্ষমা করুন ও দয়া করুন, আর আপনিই তো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (সূরা মুমিনুন, আয়াত, ১১৮)

অথবা এই দোয়াটিও পড়া যেতে পারে— 

رَبَّنَاۤ اٰتِنَا مِنۡ لَّدُنۡکَ رَحۡمَۃً وَّ هَیِّیٴۡ لَنَا مِنۡ اَمۡرِنَا رَشَدًا 

উচ্চারণ: রব্বানা আ-তিনা মিল্লাদুনকা রহমাহ, ওয়াহায়্যি’লানা মিন আমরিনা রশাদা।’ 

অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আপনি আপনার পক্ষ থেকে আমাদের অনুগ্রহ দান করুন এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করুন।’ (সূরা কাহফ, আয়াত, ১০) সূত্র: ঢাকা পোস্ট

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়