শিরোনাম
◈ অভিবাসন নীতিতে কঠোরতা; ইউরোপ না ছাড়লে হতে পারে দীর্ঘ সময়ের জেল ◈ ঋণের ফাঁদে আমরা ইতিমধ্যেই পড়েছি—এনবিআর চেয়ারম্যানের সতর্কবার্তা ◈ দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে যে কঠোর বার্তা দিলেন তারেক রহমান ◈ ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য দেশি পর্যবেক্ষক নিবন্ধন সম্পন্ন: ইসি অনুমোদন দিয়েছে ৮১ সংস্থাকে ◈ মঞ্চে গালি দেওয়ায় ঘাড়ধাক্কা দিয়ে নামিয়ে দেওয়া হলো সাবেক সমন্বয়ককে, ভিডিও ভাইরাল ◈ আসিফ আকবর–ওমর সানীর ‘শব্দযুদ্ধ’ চরমে: ব্যক্তিজীবন নিয়ে মন্তব্যে ক্ষুব্ধ সানীর ভিডিওবার্তা ভাইরাল ◈ জাতীয় সংগীত গাইতে গাইতে প্রিজনভ্যানে ট্রাইব্যুনাল ছাড়লেন পলক (ভিডিও) ◈ দেশের মা‌টি‌তে ৩ ফরম্যাটের সিরিজ খেলে জাতীয় দল থে‌কে অবসর নি‌তে চান সাকিবআল হাসান ◈ যুদ্ধ বিধস্ত সি‌রিয়া ও ফি‌লি‌স্তিন ফিফা আরব কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ◈ জাতীয় নির্বাচন স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ

প্রকাশিত : ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ০৮:০৪ রাত
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অভিবাসন নীতিতে কঠোরতা; ইউরোপ না ছাড়লে হতে পারে দীর্ঘ সময়ের জেল

ইউরোপে অভিবাসন নীতি কঠোর করতে নতুন প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্য দেশগুলো। নতুন এ প্রস্তাবের উল্লেখযোগ্য দিক হলো- অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর জন্য ‘রিটার্ন হাব’ কেন্দ্র স্থাপনের সিদ্ধান্ত।

সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে বৈঠক করেন ইইউয়ের ২৭ দেশের প্রতিনিধিরা।

অভিবাসীদের ইউরোপে প্রবেশ ও ফেরত পাঠানোর নিয়ম আরও নিয়ন্ত্রিত করতে বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশ করেছে ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি।

নতুন প্রস্তাবে যা থাকছে

ইইউয়ের বাইরে ‘রিটার্ন হাব’ স্থাপন: যাদের আশ্রয় আবেদন বাতিল হয়েছে তাদের এসব কেন্দ্রে পাঠানো হবে।

কঠোর শাস্তি: ইউরোপ ছাড়তে অস্বীকৃতি জানালে অভিবাসীদের দীর্ঘ সময় জেলে আটক রাখা যাবে।

তৃতীয় দেশে ফেরত পাঠানো: নিজ দেশ নয় বরং ইইউ যে দেশগুলোকে ‘নিরাপদ’ বলে মনে করে সেখানে অভিবাসীদের পাঠানো যাবে। নতুন আইন অনুযায়ী, কমপক্ষে ৩০ হাজার আশ্রয়প্রার্থী ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বণ্টন করতে হবে। দেশগুলো চাইলে শরণার্থী নেওয়ার পরিবর্তে প্রতি ব্যক্তির জন্য ২০ হাজার ইউরো সহায়তা দিতে পারবে।

২০২৫ সালে অবৈধ পথে ইউরোপে প্রবেশকারীর সংখ্যা ২০২৪ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কমলেও অভিবাসন ইস্যুতে রাজনৈতিক চাপ কমেনি।

এমন প্রস্তাবের পর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউরোপের মানবাধিকার সংগঠনগুলো। এনজিও ও মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, এসব নীতি আরও বেশি মানুষকে বিপদে ফেলবে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়