শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১৮ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৫:২৫ বিকাল
আপডেট : ১৬ মে, ২০২৫, ০৩:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশের আগ্রহ  পাকিস্তানি জেএফ-১৭ থান্ডার যুদ্ধবিমানে 

বাংলাদেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকেই পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক বদলাতে শুরু করে। দুই দেশের সম্পর্কে উন্নয়নের হাওয়া বইতে শুরু করে। বাণিজ্যিক সম্পর্কের পর এবার দুই দেশের মধ্যে সামরিক অংশীদারিত্বও বাড়ছে।

গত বুধবার (১৫ জানুয়ারি) পাকিস্তানের সামরিক নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করতে রাওয়ালপিন্ডির পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল সদরদপ্তর (জিএইচকিউ) পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি প্রতিনিধি দল। আর সেই সফরে পাকিস্তানের জেএফ-১৭ থান্ডার যুদ্ধবিমান নিয়ে নিজেদের আগ্রহের কথা জানিয়ে এসেছেন বাংলাদেশি সামরিক কর্মকর্তারা।

পাকিস্তান ভিত্তিক দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের খবর অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে একটি উচ্চপর্যায়ের সামরিক প্রতিনিধিদল গত বুধবার পাকিস্তান সফর করেন এবং দেশটির এয়ার ফোর্স (পিএএফ) প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল জহির আহমেদ বাবর সিধুর সঙ্গে দেখা করে।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি পাকিস্তানের উন্নত সামরিক সরঞ্জাম, বিশেষ করে জেএফ-১৭ থান্ডার যুদ্ধবিমানের প্রতি গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ইন্টার সার্ভিস পাবলিক রিলেশনস (আইএসপিআর) অনুসারে, তাদের মধ্যকার বৈঠকটি ইসলামাবাদের বিমানবাহিনীর সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেখানে উভয় পক্ষ সামরিক সম্পর্ক জোরদার এবং তাদের বিমানবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।

এ ছাড়া পাক এয়ার চিফ মার্শাল জহির আহমেদ যৌথ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং সহযোগিতামূলক সুযোগ সম্প্রসারণের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে বাংলাদেশের সঙ্গে সামরিক অংশীদারিত্ব আরও গভীর করার জন্য পাকিস্তানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল কামরুল হাসান পাকিস্তান বিমান বাহিনীর আধুনিক উদ্যোগ, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও দেশীয়ভাবে উন্নত প্রযুক্তিগত কাঠামোর প্রশংসা করেন। তিনি বিশেষভাবে অন্যান্য আধুনিক সামরিক হার্ডওয়্যারের সাথে জেএফ-১৭ থান্ডার বিমানের বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়