শিরোনাম
◈ আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছি : ভারতের হাইকমিশনার ◈ কলকাতার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা দেওয়ার ঘোষণা ◈ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থেকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত প্রত্যেককে জবাবদিহিতা করতে হবে: তারেক রহমান ◈ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা দিল আরএসএস ◈ জি এম কাদেরের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন রিজভী (ভিডিও) ◈ প্রধান বিচারপতি বলেন, আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে, ন্যায়বিচার যাতে বিলম্বিত না হয় ◈ তুলসী গ্যাবার্ড চিন্ময়ের গ্রেপ্তার নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি: ফ্যাক্টওয়াচ ◈ চীন থেকে ১৯ গোল হজম করে নারী এশিয়া কাপ হকি শুরু করলো বাংলাদেশ ◈ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার মিশনে বাংলাদেশ ◈ হিন্দুরা বদলে গেছে: ভারতের ঘুমন্ত রাজ্যটি যেভাবে মুসলিমবিরোধী হয়ে উঠল

প্রকাশিত : ২৮ নভেম্বর, ২০২৪, ১১:২১ দুপুর
আপডেট : ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লিভ-ইন পার্টনারকে হত্যার পর দেহ ৫০ টুকরা করে বন্যপ্রাণীকে খাওয়ার জন্য ফেলে দেয়

লিভ-ইন পার্টনারকে শ্বাসরোধে হত্যার পর তার দেহ ৪০ থেকে ৫০ টুকরা করার অভিযোগ উঠেছে ২৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ভারতের ঝাড়খণ্ডের খুন্তি জেলায় ঘটেছে এই ঘটনা। দেশটির পুলিশ বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির। 

অভিযুক্ত নরেশ ভেংরাকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডের ১৪ দিন পর এই ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।

গত ২৪ নভেম্বর জারিয়াগড় পুলিশ স্টেশনের অধীনস্থ জরদাগ গ্রামের কাছে এক পথকুকুর মানুষের শরীরের কিছু অংশ খুঁজে পায়। সঙ্গে সঙ্গেই স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন।

এরপরই জঙ্গলে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। বিভিন্ন জায়গা থেকে তরুণীর দেহের টুকর উদ্ধার করা হয়। সেইসময় একটি ব্যাগও উদ্ধার হয়। তার ভেতরে থাকা আধার কার্ড থেকেই ভুক্তভোগী পরিচয় জানা যায়। এরপর সূত্র ধরেই অভিযুক্তের কাছে পৌঁছায় পুলিশ।

ঘটনার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা যায়, নরেশের সঙ্গে ভুক্তভোগী নারীর গত কয়েক বছরের সম্পর্ক ছিল। গত দুই বছর ধরে তারা লিভ-ইনে ছিলেন। ওই নারী তামিল নাড়ুর খুন্তি জেলার বাসিন্দা। সম্প্রতি প্রমিকাকে কিছু না বলে নরেশ ঝাড়খণ্ডে অন্য এক নারীকে বিয়ে করে। এরপর স্ত্রীকে না নিয়ে আবার প্রেমিকার কাছে ফিরে।  

এনডিটিভি জানিয়েছে, গত ৮ নভেম্বর নরেশ প্রেমিকাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পরে তার লাশ ৪০-৫০ টুকরা করে। খুন্তির পুলিশ সুপার আমান কুমার পিটিআই'কে বলেছেন, বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পরিবর্তে নরেশ তার প্রেমিকাকে জঙ্গলের কাছে নিয়ে যায়। সেখানেই তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে এবং লাশ টুকরা টুকরা করে। 

এই মামলার তদন্তকারী অশোক সিং জানান, নরেশ কসাইখানায় কাজ করতো এবং মুরগী কাটায় এক্সপার্ট ছিল। অশোক পিটিআইকে বলেছেন, নরেশ প্রেমিকার লাশ ৪০-৫০ টুকরা করার কথা স্বীকার করেছে এবং বন্যপ্রাণীকে খাওয়ার জন্য ফেলে দেয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়