গ্রামীণফোন জানায়, “আমরা জানতে পেরেছি যে প্রতিযোগিতা কমিশন একটি আদেশ জারি করেছে। তবে এখন পর্যন্ত আদেশের কোনো প্রত্যয়িত অনুলিপি আমরা পাইনি, ফলে বিস্তারিত মন্তব্য করা আমাদের পক্ষে এই মুহূর্তে সম্ভব নয়।
তবে আমরা দৃঢ়ভাবে পুনরায় জানাতে চাই—গ্রামীণফোন সবসময় বাংলাদেশের প্রচলিত প্রতিযোগিতা আইন মেনে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। আমরা কোনোভাবেই প্রতিযোগিতাবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত নই। মূল্য নির্ধারণ, বিপণন ও বিতরণসংক্রান্ত সব অভিযোগ আমরা স্পষ্টভাবে অস্বীকার করছি।
বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতটি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। ২০০১ সালের বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী এই খাত পরিচালিত হয়, যা ন্যায্য প্রতিযোগিতা, উন্মুক্ত বাজার এবং গ্রাহকের অধিকার নিশ্চিত করে।
একজন এসএমপি অপারেটর হিসেবে গ্রামীণফোন বর্তমানে আইনানুগভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আমরা অসম এমএনপি লক-ইন, ক্যাম্পেইন অনুমোদন, ইন্টারকানেকশন চার্জসহ নানা কঠোর নিয়ন্ত্রক নির্দেশনার অধীনে কাজ করে আসছি।
এমন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং নেতিবাচক প্রতিযোগিতামূলক উদ্দেশ্যপ্রসূত।”