শিরোনাম
◈ ওরিয়ন গ্রুপের ৬৩৫ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র বাতিলের দাবি ◈ শতাধিক কারখানা বন্ধ, বিপাকে ৬০ হাজার শ্রমিক ◈ ডেনিম এক্সপোর ১৮তম আসর শুরু সোমবার ◈ টেকসই উন্নয়নে সকল খাতে ন্যায্য রূপান্তরের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার ◈ এডিবির কাছে যে চার খাতে সহযোগিতা চাইলেন অর্থ উপদেষ্টা ◈ পাইপলাইনে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসছে জ্বালানি তেল, সাশ্রয় হবে ২৩৬ কোটি টাকা ◈ ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ শা‌মি‌কে প্রাণনাশের হুমকি ◈ ব্রা‌জিল আগামী সপ্তাহে নতুন কোচের নাম ঘোষণা করবে  ◈ বিএনপি চেয়ারপারসন এখনও আগের মতোই দেশের মানুষের পাশে থাকতে চান  জানালেন  ডা. জাহিদ  ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণে এগিয়ে বাংলাদেশ, মানবসম্পদে পিছিয়ে

প্রকাশিত : ১৯ মার্চ, ২০২৫, ০৭:১৭ বিকাল
আপডেট : ০৫ মে, ২০২৫, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লামিনে ইয়ামাল প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে স্পেনের হয়ে ম্যাচ খেলবেন 

স্পোর্টস ডেস্ক : লামিনে ইয়ামাল স্পেনের ইতিহাসে প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে ম্যাচ খেলতে নামবেন। নেশন্স লিগের ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে রোজা রেখে খেলবেন ইয়ামাল। 

এর আগেও ১৭ বছর বয়সী ইয়ামাল বার্সেলোনার হয়ে রোজা রেখে খেলেছেন। তবে ফুটবল বিশ্বে এটি নতুন ঘটনা নয়। অনেক মুসলিম ফুটবলারই রোজা রেখেই খেলতে নামেন। তবে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে অতীতে কেউ কখনো রোজা রেখে খেলেননি।

যদিও ইয়ামালই স্পেন জাতীয় দলে খেলা প্রথম মুসলিম ফুটবলার নন। আদামা ত্রাওরে, আনসু ফাতি ও মুনির এল হাদ্দাদিও ইসলাম ধর্মাবলম্বী। তবে ত্রাওরে ও ফাতি রমজান মাসে স্পেনের হয়ে কোনো ম্যাচ খেলেননি। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের হয়ে অভিষেক হয় মুনিরের। দেশটির জার্সিতে তিনি ওই এক ম্যাচই খেলেছেন, তবে সেই সময় রমজান মাস ছিল না।

উয়েফা নেশনস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) নেদারল্যান্ডসের মুখোমুখি হবে স্পেন। ফিরতি লেগ রোববার (২৪ মার্চ) রাতে অনুষ্ঠিত হবে। ইনজুরি মুক্ত থাকলে দুটি ম্যাচেই খেলবেন ইয়ামাল। রোজা রেখেই মাঠে নামবেন এই তরুণ ফুটবলার।

ইয়ামালের জন্ম স্পেনে হলেও তার বাবা মুনির নাসরাউয়ি একজন মরক্কান মুসলিম। ডিএজেএন-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইয়ামাল জানিয়েছেন, রোজা রেখে খেলতে তার কোনো সমস্যা হয় না। তার মতে, ‘‘মনেই হবে না যে আপনি ক্ষুধার্ত। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শরীরকে পানিশূন্য না রাখা। ক্লাবে (বার্সেলোনায়) আমি এ বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকি। ফজরের নামাজ পড়ার জন্য আমি ভোর পাঁচটায় উঠি। এরপর ইলেক্ট্রোলাইটসমৃদ্ধ পানীয় পান করি, যা সারাদিন শরীরকে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে। ইফতারের সময় চিনি না খাওয়ার চেষ্টা করি এবং প্রচুর পানি পান করি। ফলে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে থাকে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়