শিরোনাম
◈ ভারতীয় ৩টি রাফাল, ১টি সুখোই-৩০, ১টি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত, আরো যা জানাগেল ◈ পাকিস্তানে হামলা চালাতে গিয়ে ভয়াবহ যে ক্ষতির মুখে ভারত ◈ এবার ভারতের দাবি, পাকিস্তানে হামলায় ৮০ জনের বেশি জঙ্গি নিহত ◈ পাকিস্তানের অভ্যন্তরে যে ৯টি স্থানে হামলা চালিয়েছে ভারত ◈ সীমান্তে সাদা পতাকা উড়িয়ে আত্মসমর্পণের ইঙ্গিত দিয়েছে ভারত, দাবি পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রীর ◈ ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় চীনের উদ্বেগ ◈ নিজের মতো সময় এবং জায়গা বেছে নিয়ে এটার জবাব দেবে পাকিস্তান: লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ ◈ ‘লোইটারিং মিউনিশনস’ দিয়ে পাকিস্তানে হামলা করেছে ভারত, এটি যেভাবে কাজ করে ◈ ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে তাৎক্ষণিক যেসব পদক্ষেপ নিলো পাকিস্তান ◈ পাকিস্তানের পালটা হামলায় ভারতের একাধিক বিমানবন্দর বন্ধ

প্রকাশিত : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০১:৪৬ রাত
আপডেট : ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় ডিএসসিসির কাউন্সিলর সিরাজ আটক

মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি: মোঃ জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে একটি রিসোর্ট থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মুগদা এলাকা কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ সিরাজুল ইসলাম ওরফে বিএম সিরাজুল ইসলামকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। তিনি শ্রীমঙ্গলের সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পালানোর চেষ্টা করছিলেন বলে জানা যায়।

শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং, বিকেলে শ্রীমঙ্গল রাধানগর এলাকা থেকে আটক করা হয় তাকে। তার বিরুদ্ধে মুগদা থানায় মামলা রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চত করে মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমাদের কাছে ইনফরমেশন ছিল যে তিনি আজ রাতেই মৌলভীবাজারের সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাবেন। তিনি মুগদা থানায় এজাহারভূক্ত মামলার আসামি। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মুগদা এলাকায় ছাত্রদের ওপর যে হামলা করা হয়েছিল, তিনি ওই হামলায় সরাসরি নেতৃত্বে ছিলেন।

তিনি আরো বলেন, আমাদের অভিযানিক দল প্রথমে তার অবস্থান নিশ্চিত করে। পরে তাকে আটক করা হয়। এখন তাকে আমাদের স্থানীয় থানায় রাখব। পরবর্তীতে তাকে আমরা সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করব।

রিসোর্ট সূত্রে জানা যায়, সিরাজুল ইসলাম শনিবার দুপুর ১২টার সময় তাদের রিসোর্টে উঠেন। তার সাথে আরো ১০ থেকে ১২ জন ছিলেন। সবাই এক দিনের জন্য চার-পাঁচটি রুম বুকিং করেন।

এদিক মুগদা এলাকার বাসিন্দা মোঃ জাহিদ হোসেন বলেন, বি এম সিরাজুল ইসলাম মুগদা এলাকার সন্ত্রাসী বাহিনীর গডফাদার ছিলেন। বিগত সরকারের আমলে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর উনি নিজে লাঠিসোঁটা নিয়ে আক্রমণ করতেন। সরাসরি উনি বিরোধী মতের মানুষদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছেন।

সর্বশেষ ছাত্র আন্দোলনের সময়ও তিনি ছাত্রদের ওপর সরাসরি হামলায় জড়িত ছিলেন। তিনি ঢাকার মুগদা এলাকার ৬ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর এবং সাবেক ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি ছিলেন বলে জানান তিনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়