শিরোনাম
◈ টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন, প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে ৩ কোটি টাকার আনারস ◈ ভুয়া জুলাই শহীদ শনাক্ত: অনুদান ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বে ফাঁস প্রতারণা ◈ লক্ষ্মীপুরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়ে আত্মহত্যা প্রবাসীর স্ত্রী, ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত ৮ বছরের মেয়ের ◈ দাউদকান্দিতে কুখ্যাত অপরাধী আল-মামুনকে কুপিয়ে হত্যা ◈ ক্ষমতায় গেলে শিশুশ্রম নিরসনে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল ◈ নারায়ণগঞ্জ থেকে চোরাই ট্রাক উদ্ধার: পার্বতীপুরে হাতেনাতে ধরা পড়ল চালক ও চোরচক্রের সদস্য ◈ কুড়িগ্রাম হাসপাতালে দায়িত্বরত চিকিৎসক অনুপস্থিত: ভাড়াটে ডিএমএফ-এর অবহেলায় রোগীর মৃত্যু ◈ ৩৫% মার্কিন শুল্কে ধসে পড়তে পারে রপ্তানি, ঘুষ বেড়েছে পাঁচগুণ, আক্রান্ত সুশাসন: মির্জা ফখরুল ◈ খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪ ◈ বাংলায় কথা বললেই কি বাংলাদেশি হয়ে গেল, প্রশ্ন করলেন ত্রিপুরার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার

প্রকাশিত : ২৫ জুলাই, ২০২৫, ০২:০০ রাত
আপডেট : ২৬ জুলাই, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাইলস্টোন স্কুলে সন্তান আনতে গিয়ে প্রাণ হারান আফসানা, ডিএনএ টেস্টে তিনদিন পর খোঁজ মিললো

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর নিখোঁজ হন তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আফসান ওহির মা আফসানা আক্তার প্রিয়া (২৮)। ছেলেকে স্কুল থেকে বাসায় আনতে যেয়ে বিমান বিধ্বস্তে মারা যায় আফসানা। তবে তার কোনো খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে প্রিয়া জানতো না পরিবার।

বিমান বিধ্বস্তের তিনদিন পর বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সিআইডির ফরেনসিক বিভাগ জানায়, আফসানা আক্তার প্রিয়ার মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে।

সিআইডির বিশেষ পুলশ সুপার জসিম উদ্দীন খান জানান, আফসানা আক্তার প্রিয়ার মরদেহ শনাক্তের জন্য তার বাবা মো. আব্বাস উদ্দিন ও মা মোসা. মিনু আক্তার ডিএনএ নমুনা দেন। এরপর আফসানা আক্তার প্রিয়ার মরদেহ শনাক্ত করা হয়।

স্কুলটির তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া আফসান ওহিকে আনতে তার মা আফসানা আক্তার প্রিয়া স্কুলে যান। বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই ওহির মা প্রিয়া নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পর থেকেই মায়ের জন্য কান্নাকাটি করছে আফসান ওহি।

সিআইডি জানায়, উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের কারণে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২২ জুলাই সিআইডির ডিএনএ ল্যাবের সদস্যরা ঢাকা সিএমএইচে রক্ষিত অশনাক্ত মরদেহ ও দেহাংশ থেকে মোট ১১টি ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেন। এ নমুনাগুলো বিশ্লেষণ করে মোট পাঁচ নারীর ডিএনএ প্রোফাইল পাওয়া যায়। সংগৃহীত নমুনা থেকে প্রস্তুত প্রোফাইল ও ঘটনার পর থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৫টি পরিবারের মোট ১১ সদস্যের প্রোফাইল বিশ্লেষণ করে ৫টি মরদেহের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

যাদের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে তারা হলেন– মো. ফারুক হোসেন ও সালমা আক্তার দম্পতির মেয়ে ওকিয়া ফেরদৌস নিধি, মো. বাবুল ও মাজেদা দম্পতির মেয়ে লামিয়া আক্তার সোনিয়া, মো. আব্বাস উদ্দিন ও মোসা. মিনু আক্তার দম্পতির মেয়ে আফসানা আক্তার প্রিয়া, মো. শাহাবুল শেখ ও মিম দম্পতির মেয়ে রাইসা মনি এবং আবদুল কাদির ও উম্মে তামিমা আক্তার দম্পতির মেয়ে মারিয়াম উম্মে আফিয়া। উৎস: জাগোনিউজ24

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়