শিরোনাম
◈ ৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা ◈ মানবিক করিডর আসলে কী, বিশ্বের কোথায় কতটা কার্যকর? ◈ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ কি আসন্ন, হুঙ্কার-পাল্টা হুঙ্কার ◈ ব্রাজিলের কোচ হওয়ার স্বপ্ন সফল হ‌লো না আনচেলত্তির, রিয়াল মা‌দ্রিদেই থাক‌তে হ‌চ্ছে ◈ বাংলাদেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আগ্রহী চীন ◈ উপদেষ্টা আসিফের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ, ব্যানার কেড়ে নেয়ায় ওসির গায়ে হাত তুলতে তেড়ে আসেন বিক্ষোভকারীরা (ভিডিও) ◈ আজ মহান মে দিবস ◈ নতুন আইন হচ্ছে র‍্যাবকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার ঠেকাতে ◈ চলতি মাসে ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৬০ কোটি ৭৬ লাখ ডলার ◈ মন্ত্রিপরিষদকে নির্বাচন কমিশনের ১২ প্রস্তাব

প্রকাশিত : ১৯ মার্চ, ২০২৫, ০৩:২৬ রাত
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা ফ্ল্যাটে মিলল ৯৫ কেজি সোনা, ৯০ কোটি টাকা

বন্ধ একটি ফ্ল্যাটকে ঘিরে তৈরি হয় ব্যাপক রহস্য। গোয়েন্দারা তথ্য পান ফ্ল্যাটের ভেতরে আছে বিপুল টাকা আর সোনা। খবর পেয়ে সাথে সাথে হাজির হয় গোয়েন্দা পুলিশের বিশেষ টিম। দরজা খুলেই চোখ কপালে ওঠার অবস্থা সবার। ফ্ল্যাটটি থেকে উদ্ধার হয় ৯৫ কেজি সোনা এবং নগদ ৯০ কোটি টাকা।

সোমবার (১৭ মার্চ) ভারতের ‍গুজরাটের পালতি এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই বিপুল সোনা আর টাকা উদ্ধার করে গোয়েন্দা পুলিশ। তবে বাসা থেকে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা একটি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালান এটিএস এবং ডিআরআইয়ের কর্মকর্তারা। ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে তল্লাশি চালানোর সময় স্তম্ভিত হয়ে যায় দলটি। ঘরের মেঝেতে থাকা স্টিলের বক্স খুলতেই ভেতরে মেলে বিস্কুটের মতো সোনার বার। ৮-১০টির করে বার একসাথে করে রাবার দিয়ে বেঁধে রাখা।

স্টিলের বাক্সে সোনার বারগুলো থরে থরে সাজানো ছিল। বিপুল এই সোনা উদ্ধারের পর গুনতে শুরু করেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। এছাড়া পাশের আলমারি খুলতেই বেরিয়ে আসে বান্ডিল বান্ডিল টাকা। সেই টাকা গুনতে ব্যাংক থেকে মেশিন নিয়ে আসা হয়।

ভারতীয় পুলিশের সন্ত্রাস দমন শাখা এটিএস) এবং ডাইরেক্টরেট অব রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স জানায়, গোপন সংবাদ পেয়ে তারা অভিযানে নামেন। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে, ওই ফ্ল্যাটের মালিক মেঘ এবং তার বাবা মহেন্দ্র শাহ। তারা দুজনই পলাতক রয়েছেন।

ভারতীয় পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, সোমবারের অভিযানে ৯৫ কেজির বেশি সোনার বিস্কুট, গয়না এবং নগদ ৯০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। তাদের ধারণা, অভিযুক্তরা বড়সড় কোনো পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত। তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

উল্লেখ্য, অবৈধ অর্থের মজুদ খুঁজতে গুজরাটের পুলিশ প্রায়ই অভিযান চালাচ্ছে। এর আগে ২০২০ সালে আহমেদাবাদের একটি গুদামঘর থেকে ১০০ কেজি স্বর্ণ এবং সুরাতের একটি ফ্ল্যাট থেকে নগদ ১০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছিল।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়