শিরোনাম
◈ ২৩ বছ‌রের ক্রিকেটার সাই সুদর্শন ভে‌ঙে দি‌লেন শচীন টেন্ডুলকারের দুই রেকর্ড ◈ যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে ◈ বা‌র্সেলোনার অ‌ধিনায়ক সাত মাস পর মাঠে ফিরছেন ◈ সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে হামলা করবে পাকিস্তান ◈ এসএসসি পরীক্ষার্থীসহ দুই বাংলাদেশীকে ফেরত এনেছে বিজিবি ◈ ২০২৫-২৬ অর্থবছর: বাড়তে পারে সেবা মাশুল, সুদ, টোল ও ইজারামূল্য ◈ কেন দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, ‘স্ট্রেইট কাট’ জানালেন পিনাকী ভট্টাচার্য (ভিডিও) ◈ ভয়াবহ নতুন তথ্য বাংলাদেশসহ ৮ দেশে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে ◈ ১৪ হাজারের বেশি হজযাত্রীর ভিসা এখনো হয়নি ◈ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জরুরি বৈঠক, ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রকাশিত : ২৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ১০:১০ দুপুর
আপডেট : ০৩ মে, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার ভারতীয়দের বাধার মুখে পণ্ড বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া!

এবার ভারতীয় নাগরিকদের বাঁধায় সীমান্তে কাঁটাতার দিতে পারল না ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। এমন ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের ভারতে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী নদীয়া জেলার শিকারপুর এলাকায়। 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিএসএফ-বিজিবির দীর্ঘ আলোচনা শেষে সমঝোতারভিত্তিতে সম্প্রতি ভারতীয় সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিতে শুরু করে বিএসএফ। কিন্তু শিকারপুর বিডিও অফিসে সংলগ্ন এলাকা থেকে মাথাভাঙা নদীর পাড় পর্যন্ত প্রায় ১.৩ কিলোমিটার এলাকায় কাঁটাতার দিতে গিয়ে গ্রামবাসীদের বাধার মুখে পড়েন বিএসএফ সদস্যরা। 

গ্রামবাসীদের দাবি, সীমান্তের এই অংশে অন্তত ৩০০ পরিবারের বসবাস। কিন্তু জীবনধারণের জন্য তাদের গ্রামে থাকা টিউবওয়েল গুলোতে চৈত্রের গরমে পানি আসে না। ফলে পানির উৎস হিসেবে গ্রামের একমাত্র ভরসা জিরোপয়েন্টের মাথাভাঙ্গা নদী। অন্যদিকে গ্রামবাসীদের সৎকারের একমাত্র শ্মশানটিও পড়েছে জিরো পয়েন্ট এলাকায়। ফলে সীমান্তের এই গুরুত্বপূর্ণ অংশে বিএসএফ কাঁটাতার দিয়ে দিলে নদী ও শ্মশান চলে যাবে দুই দেশের কাঁটাতারের মধ্যবর্তী এলাকায়। গ্রামবাসীরা বলছেন তারা সীমান্ত এলাকায় কাঁটাতারের বিরোধিতা করছেন না। তবে তাদের দাবি বিএসএফ কাঁটাতার দিলেও গ্রামবাসীদের সুবিধার জন্য যেন একটি গেটের ব্যবস্থা করে দেয়া হয় বিএসএফের তরফে। 

এদিকে, বিজিবির সঙ্গে নতুন করে আলোচনা ছাড়া সীমান্তের এই অংশে গেট রাখার বিষয়ে একক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি বিএসএফ। বিএসএফের স্থানীয় বিওপি সূত্রে জানানো হয়েছে গ্রামবাসীদের দাবি জানানো হবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিজিবির পরবর্তী আলোচনার ভিত্তিতেই নেয়া হবে সিদ্ধান্ত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়