শিরোনাম
◈ চলতি মাসেই বাংলাদেশ-মার্কিন শুল্ক চুক্তির আশা ◈ ইসরায়েল ইস্যুতে দোহায় শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ ◈ ‘নতুন বেতন কাঠামোতে ভাতা, অবসর সুবিধা ও বিশেষায়িত চাকরির বেতনও অন্তর্ভুক্ত হবে. ◈ বাংলা‌দেশ ক্রিকেট বো‌র্ডে নির্বাচন ৪ অক্টোবর ◈ রা‌তে ইং‌লিশ লি‌গে দুই ম্যানচেস্টারের লড়াই ◈ দেশে অবৈধ অস্ত্র আসছে, তা নিয়ে উদ্বেগ আছে: বাবর (ভিডিও) ◈ পেনাল্টিতে ব্যর্থ মেসি, ৩-০ গো‌লে হে‌রে গে‌লো ইন্টার মায়া‌মি ◈ নাটোরে মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান আটকিয়ে ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট   ◈ জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া : সালাহউদ্দিন আহমেদ ◈ ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের প্রধান সমন্বয়ক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ১৯ জুলাই, ২০২৫, ০৮:৫৪ রাত
আপডেট : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল 

চলতি বছর বিগত ১৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন ফলাফল হয়েছে। পাসের হার ও জিপিএ-৫ উভয়টি কমেছে। এর চাপ পড়েছে প্রকাশিত এসএসসি পরীক্ষার ফল চ্যালেঞ্জ করে খাতার সংখ্যায়। প্রাপ্ত ফলাফলে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে শুধু ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ৯২ হাজার ৮৬৩ শিক্ষার্থী মোট ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৬৪টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছে।

জানা গেছে, কাঙ্ক্ষিত ফল না পেলে পুনর্নিরীক্ষণের জন্য গত ১১-১৭ জুলাই এই আবেদন প্রক্রিয়া চলে। ফল প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশের বিধান থাকায় আগামী ১০ আগস্টের মধ্যেই এই ফল প্রকাশ করা হবে।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তথ্যমতে, সব শিক্ষার্থীর আবেদন এখন পুনর্নিরীক্ষণ করা হবে। ফল প্রকাশের তারিখ ঠিক না হলেও শিগগিরই সেই ফল প্রকাশ করা হবে। যাদের ফল পরিবর্তন হবে, তাদের এসএমএসের মাধ্যমে প্রাপ্ত ফলাফল জানিয়ে দেওয়া হবে। এ ছাড়া সংশোধিত ফল বোর্ডের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

জানা গেছে, চলতি বছর আবেদনকারীর সংখ্যা ৯২ হাজার ৮৬৩ জন, যা গত বছরের তুলনায় ২১ হাজার ৮২৯ জন বেশি। উত্তরপত্র চ্যালেঞ্জের সংখ্যাও গত বছরের চেয়ে ৪০ হাজার ১২১টি বেড়েছে। চলতি বছর গণিতেই সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে, যার সংখ্যা ৪২ হাজার ৯৩৬টি। সবচেয়ে কম আবেদন পড়েছে চারু ও কারুকলায়, মাত্র ৬টি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আবেদন পড়েছে ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে, ১৯ হাজার ৬৮৮টি করে। এরপর ১৬ হাজার ২৩৩টি আবেদন পড়েছে পদার্থবিজ্ঞানে এবং বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে আবেদন পড়েছে ১৩ হাজার ৫৫৮টি।

শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, পুনর্নিরীক্ষণে একজন শিক্ষার্থীর খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয় না। পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন হওয়া উত্তরপত্রের চারটি দিক দেখা হয়। এগুলো হলো, উত্তরপত্রের সব প্রশ্নের সঠিকভাবে নম্বর দেওয়া হয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর গণনা ঠিক রয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর ওএমআর শিটে ওঠানো হয়েছে কি না এবং প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী ওএমআর শিটের বৃত্ত ভরাট করা হয়েছে কি না। এই চারটি জায়গায় কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নতুন করে ফল প্রকাশ করা হয়।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়