শিরোনাম
◈ দেশে ফেরার প্রক্রিয়া শুরু: ট্রাভেল পাসের আবেদন তারেক রহমানের ◈ হাসিনার অনুসারীদের জামিন বিতর্কে আইন উপদেষ্টার উদ্বেগ প্রকাশ ◈ প্রার্থীদের অস্ত্রের ঝুঁকি, নিরপেক্ষ প্রশাসন নিয়ে চ্যালেঞ্জ ইসির ◈ কূটনীতির রীতিনীতি কি উপেক্ষা করছেন প্রণয় ভার্মা ◈ ওসমান হাদির অস্ত্রোপচার হবে সিঙ্গাপুরে, অনুমতি দিয়েছে পরিবার ◈ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে কূটনীতিকদের আশ্বস্ত করলো সরকার ◈ দুর্বল প্রতিপ‌ক্ষের বিরু‌দ্ধে  লড়াই ক‌রে জিত‌লো ‌রিয়াল মা‌দ্রিদ ◈ মেয়েকে নিয়ে ২৫ তারিখ সকাল ১১টায় ঢাকায় নামবেন তারেক রহমান ◈ নির্বাচন নিয়ে ভারতের 'নসিহতে' বাংলাদেশের তীব্র প্রতিক্রিয়া কেন? ◈ শেষ স্ট্যাটাসে ওসমান হাদিকে নিয়ে যা লিখেছিলেন এনসিপির নেত্রী রুমী

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২৫, ০৭:৪৭ বিকাল
আপডেট : ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২০২৬ থেকে বাধ্যতামূলক সিবিএমএস: বন্ড ব্যবস্থাপনায় পূর্ণ ডিজিটাল যুগে এনবিআর

দেশের বন্ড ব্যবস্থাপনাকে পুরোপুরি প্রযুক্তিনির্ভর ও স্বচ্ছ করতে আগামী ১ জানুয়ারি ২০২৬ থেকে কাস্টমস বন্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিবিএমএস) ব্যবহারে বাধ্যতামূলক করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে সংস্থাটি।

এনবিআর জানায়, বন্ডেড ওয়্যারহাউজ লাইসেন্সধারী রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো কাঁচামাল শুল্কমুক্ত আমদানির জন্য যে ইউটিলাইজেশন পারমিশন (ইউপি) নেয়, এখন থেকে সেই অনুমোদনের পুরো প্রক্রিয়াই অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে। নির্ধারিত তারিখের পর থেকে সিবিএমএস ছাড়া অন্য কোনও মাধ্যমে ইউপি ইস্যু বা সংশ্লিষ্ট সেবা দেওয়া হবে না।

১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে শুরু হলেও ব্যবহার কম

বন্ড ব্যবস্থাপনাকে অটোমেশনের আওতায় আনতে গত ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে এ সফটওয়্যার চালু করে এনবিআর। বর্তমানে তিনটি কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট এ সিস্টেমের ২৪টি মডিউল ব্যবহার করে অনলাইনে সেবা দিচ্ছে। তবে ইউপি মডিউল চালু থাকলেও অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান এখনও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সেবা নিচ্ছে। ফলে ১১ মাসেও কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি হয়নি।

এনবিআর বলছে, ব্যবহারকারীদের মতামতের ভিত্তিতে সফটওয়্যারে প্রয়োজনীয় উন্নয়ন ও সংশোধন আনা হয়েছে। ফলে এখন সিস্টেমটি আগের চেয়ে আরও ব্যবহারবান্ধব।

সিবিএমএস বাধ্যতামূলক হওয়ার সুবিধা

এনবিআরের মতে, সফটওয়্যারটির বাধ্যতামূলক ব্যবহার বন্ড ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনে দেবে। এর মধ্যে রয়েছে— সেবা প্রক্রিয়ায় দ্রুততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হওয়া; বন্ডেড প্রতিষ্ঠানগুলোর সময় ও ব্যয় সাশ্রয়; কাঁচামালের ইনপুট-আউটপুট হিসাব ডিজিটাল হওয়ায় স্বয়ংক্রিয় রেকর্ড সংরক্ষণ; ম্যানুয়াল কাগজপত্র জমা দেওয়ার ঝামেলা কমে যাওয়া; বন্ডসংক্রান্ত বিবাদ ও জটিলতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়া।

এনবিআর বলছে, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি ও অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে বন্ডেড ওয়্যারহাউজিং ব্যবস্থাকে ধাপে ধাপে পূর্ণ অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে রাজস্ব ব্যবস্থাপনার সব প্রক্রিয়াই পর্যায়ক্রমে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হবে। উৎস: বাংলা ট্রিবিউন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়