শিরোনাম
◈ নির্বাচন ঘিরে বড় ধরনের সাইবার হামলার আশঙ্কা, গুজব রোধে তথ্য কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু ◈ নিজস্ব ক্যাম্পাস না থাকায় ১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ও শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ আই‌পিএল- শেষের নাটকীয়তায় কলকাতা নাইটরাইডার্স জিত‌লো ১ রা‌নে  ◈ আইপিএলে ৬ বলে ৬ ছক্কার রেকর্ড ◈ এভাবে মোশাররফ করিমকে আগে কখনও দেখা যায়নি ◈ জোবাইদা রহমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নামে প্রতিবেশীদের বিরক্ত না করার নির্দেশ তারেক রহমানের ◈ হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে এনসিপির বিক্ষোভ (ভিডিও) ◈ কানাডাকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার ◈ কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার ◈ যশোরের এক ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ,লীগের ৭ নেতা গ্রেফতার

প্রকাশিত : ০৪ মে, ২০২৫, ১২:১৩ দুপুর
আপডেট : ০৪ মে, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাটগ্রামে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে ইউএনও'কে হেনস্থা

জিন্নাতুল ইসলাম জিন্না, লালমনিরহাট : লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভা এলাকায় ফুটপাতের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান করতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন ইউএনও জিল্লুর রহমান। হেনস্তার শিকার ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় বাঁধা দেয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে জেলা জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। শনিবার (৩ মে) দুপুরে পাটগ্রাম পৌরসভার পশ্চিম চৌরঙ্গী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিল্লুর রহমান লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কসহ সড়কের দু'পাশের গুরুত্বপূর্ণ ফুটপাতে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদের অভিযান ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। পৌরসভার পশ্চিম চৌরঙ্গী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করার সময় কয়েকজন ব্যবসায়ী সংঘবদ্ধ হয়ে ইউএনও জিল্লুর রহমান এর সাথে কথা কাটাকাটি শুরু করেন। ইউএনও ব্যবসায়ীদের শান্ত হতে বললে উল্টো দুই একজন ব্যবসায়ী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় বাঁধা এবং ইউএনও জিল্লুর রহমানকে ধাক্কা দেয়।

সাথে সাথে এমন একটি ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তে মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। নেটিজেনরা এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।

পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিল্লুর রহমান জানান, এটা নতুন নয়, এর আগেও তারা সরকারী কাজে বাঁধা দিয়ে এসেছেন। অভিযান পরিচালায় যা ঘটেছে তা তিনি তার উর্দ্ধতন কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন এবং আলোচনা করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব‌্যবস্থা নিবেন।

লালমনিরহাট অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান জানান, তিনি বিষয়টি ইতোমধ‌্যে অবগত হয়েছেন। সরকারী কাজে বাঁধা দেয়ার কোনো সুযোগ নেই, এটি আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। উর্দ্ধতন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে সরকারি কাজে বাঁধা দেয়া দায়ী ব‌্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব‌্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়