সাইফুল ইসলাম: চাহিদার তুলনায় দেশে সব ধরনের সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। বর্তমানে ইউরিয়া সারের মজুদ ছয় লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিক টন, টিএসপি তিন লাখ ৯৪ হাজার টন, ডিএপি সাত লাখ ৩৬ হাজার টন, এমওপি দুই লাখ ৭৩ হাজার টন।
বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, বিগত বছরের একই সময়ের তুলনায়ও সারের বর্তমান মজুদ বেশি। বিগত বছরে এই সময়ে ইউরিয়া সারের মজুদ ছিল ছয় লাখ ১৭ হাজার টন, টিএসপি দুই লাখ ২৭ হাজার টন, ডিএপি পাঁচ লাখ ১৭ হাজার টন।
সারের বর্তমান মজুদের বিপরীতে আগস্ট মাসে সারের চাহিদা হলো ইউরিয়া ২ লাখ ৫১ হাজার টন, টিএসপি ৪৭ হাজার টন, ডিএপি ৮১ হাজার টন, এমওপি ৫২ হাজার টন।
কৃত্রিমভাবে যাতে কেউ সারের সংকট তৈরি করতে না পারে এবং দাম বেশি নিতে না পারে, সে বিষয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় ও মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা নিবিড় তদারকি করছে। কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদেরকে শাস্তির আওতায় আনার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
এদিকে, বগুড়া জেলায়ও সব রকমের সারের মজুদ প্রয়োজনের চেয়ে বেশি রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ইউরিয়া সারের মজুদ এক হাজার ৬৭৩ মেট্রিক টন, টিএসপি ৬৮৯ টন, ডিএপি এক হাজার ৪০০ টন এবং এমওপি ৪৪৪ টন। সম্পাদনা: হ্যাপী