শিরোনাম
◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত ◈ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য: রিজভী  ◈ সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম নালিশের রাজনীতি করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২২, ০৬:০৮ বিকাল
আপডেট : ০১ ডিসেম্বর, ২০২২, ০৬:০৮ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কলেজ ছাত্রকে বলাৎকার, যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

জাহাঙ্গীর লিটন, লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুরে শর্ট ফ্লিম এবং টিভি চ্যানেলে অভিনয়ের সুযোগ করে দেওয়ার প্রলোভনে প্রতিবন্ধী কলেজ ছাত্রকে বলাৎকারের মামলায় শরিফুল ইসলাম কনক ওরফে রিপন (২২) নামে এক জনের ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হিয়েছে।

ওই মামলায় ইসমাইল হোসেন বাবু (২৭) নামে আরেক আসামীকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। রায়ের সময় মামলার দুই আসামী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। জেলা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত কনক সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়নের নেওয়ামতপুর গ্রামের অজি উল্যার ছেলে। খালাসপ্রাপ্ত ইসমাইল হোসেন জেলার কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন গ্রামের মৃত আবু সাঈদের ছেলে। 

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মোঃ জসিম উদ্দিন।

মামলা ও আদালত সূত্র জানায়, চলতি বছরের ৪ মে রাতে ২২ বছর বয়সী এক কলেজছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে ইসমাইল হোসেন বাবু ও কনক নামে দুইজনের নামে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ৫ মে মামলাটি দায়ের করেন ভিকটিমের বাবা আবুল কাশেম জব্বার। ওই মামলার দুই আসামীকেই গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। এরপর থেকে তারা কারাগারেই ছিলেন। এ মামলায় অভিযুক্ত আসামী কনক দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। 

মামলার ২৫ দিনের মাথায় গত ৩০ মে সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান মামলাটি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেন। এতে দুই আসামীকেই অভিযুক্ত করা হয়। 

আদালত ঘটনার প্রায় সাত মাসের মাথায় এ মামলার রায় দেন। তদন্ত কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তিতে আদালত মামলার ২য় আসামীর ১৪ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন এবং দোষী প্রমানিত না হওয়ায় প্রধান আসামী ইসমাইল হোসেন বাবুকে খালাসের রায় দেন।


প্রতিনিধি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়