শিরোনাম
◈ মধ্যরাতে গ্রেফতার ব্যারিস্টার সুমন (ভিডিও) ◈ অক্টোবরেও ঊর্ধ্বমুখী  রেমিট্যান্সের গতি ◈ বাতিল হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত গ্যাস পাইপলাইন নির্মাণ প্রকল্প  ◈ বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিচ্ছে ◈ ‘আমি কোন দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নিই’: (ভিডিও) ◈ ফিল্মি স্টাইলে প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্রলীগ কর্মীকে হত্যা (ভিডিও) ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা প্রশ্নে যা বলেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট ◈ রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে মশাল মিছিল (ভিডিও) ◈ শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র নিয়ে রাষ্ট্রপতি অসত্য বলেননি: মানবজমিন সম্পাদক (ভিডিও) ◈ দিল্লি থেকে মীরাটের সেনানিবাসে শেখ হাসিনা?

প্রকাশিত : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০৪:৩৪ দুপুর
আপডেট : ০১ অক্টোবর, ২০২২, ০৮:১৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আদালতে ক্ষমা চাইবেন মরিয়ম মান্নান

রহিমা বেগম ও মরিয়ম মান্নান

আলামিন শিবলী: নিখোঁজের ২৯ দিন পর উদ্ধার হওয়া খুলনার রহিমা বেগম ‘অপহৃত হয়েছিলেন’ বলে যে জবানবন্দি পুলিশ ও আদালতকে দিয়েছিলেন তা মিথ্যা বলে স্বীকার করেছেন তার মেয়ে মরিয়ম মান্নান। দেশ রূপান্তর 

বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) মাকে উদ্ধারের ৫ দিনের মাথায় জবানবন্দি পরিবর্তনের আবেদন করবেন বলেও জানান মরিয়ম। তার সঙ্গে কথা হলে বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে মরিয়ম মান্নান বলেন, তিনি আদালতের কাছে ক্ষমা চাইবেন।

গত ২৪ সেপ্টেম্বর ফরিদপুরের বোয়ালমারী থেকে উদ্ধার করা হয় মরিয়মের মা রহিমা বেগমকে। উদ্ধারের পর ১৫ ঘণ্টা কোন কথা বলেননি রহিমা বেগম। পরদিন সন্তানদের সঙ্গে দেখা করার পর পিবিআইয়ের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রহিমা বেগম দাবি করেন, অপহরণ করা হয়েছিল। তবে তাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, সেটি বলতে পারেননি। তার দাবি ছিল পানি আনতে গেলে তিন-চারজন তার মুখে কাপড় ধরে কিছু একটা দিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে মরিয়ম জানান, ফরিদপুরে তার মায়ের অবস্থানের খবর আগেই জেনেছিলেন। তবে নানা জনের নানা পরামর্শে সেটি বিশ্বাস করেননি তিনি। এজন্যই তিনি ময়মনসিংহের অজ্ঞাতপরিচয় নারীর মরদেহকে মায়ের দাবি করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন।

মরিয়ম আরও বলেন, অজ্ঞাতপরিচয় নারীর মরদেহকে মা ভাবার কারণে তিনিসহ অন্য ভাইবোনেরা ‘স্বাভাবিক অবস্থায়’ ছিলেন না। এ কারণেই তারা রহিমা বেগমের বান্দরবান ও ফরিদপুরে অবস্থানের তথ্যকে ‘গুরুত্ব’ দেননি।

মায়ের নিখোঁজ হওয়ার পেছনে বরাবরই প্রতিবেশীদের সঙ্গে জমির বিরোধের বিষয়টিকে দায়ী করে আসছিলেন মরিয়ম। রহিমা নিখোঁজের পরদিন দৌলতপুর থানায় অপহরণের মামলা করেন তার আরেক মেয়ে আদুরী। ওই মামলায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে এমন প্রশ্নের জবাবে মরিয়ম বলেন, আমরা মামলায় কারও নাম দিইনি। সন্দেহভাজনদের নাম দিয়েছিলাম। তাদের সন্দেহের যথেষ্ট কারণ ছিল। পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেছে। আমি ইতিমধ্যে আইনজীবীকে বলে দিয়েছি, মামলাটি তুলে নিতে। তখন তাদের প্রতি সন্দেহ হওয়ার যথেষ্ট কারণ ছিল। এখন তো মনে হচ্ছে মা আত্মগোপনে ছিলেন। তাই মামলাটি তুলে নেব। এছাড়া বিষয়টি নিয়ে আদালতের কাছে ক্ষমাও চাইব।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়