শিরোনাম
◈ ২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল ◈ ‘বৃহত্তর বাংলাদেশ’ মানচিত্রে উদ্বেগ, যা বললেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ◈ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে  সিরিজ শুরু পাকিস্তানের ◈ পটুয়াখালীর বাউফলে পরকীয়া সন্দেহে শিক্ষক স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা ◈ আটকে পড়া বাংলাদেশি কর্মীদের সুখবর দিলো মালয়েশিয়া, বোয়েসেলের মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের নতুন সিদ্ধান্ত ◈ বাঙালিদের যদি অত্যাচার ও অবহেলা করা হয়, তাহলে এটি যথেষ্ট আপত্তিকর: অমর্ত্য সেন (ভিডিও) ◈ গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার ◈ রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন: সেনাবাহিনী ◈ মার্কিন শুল্ক  কমানোর সিদ্ধান্ত রপ্তানিখাতের জন্য ইতিবাচক : জাতীয় পার্টি ◈ গাজার ‘ছোট্ট আমির’: একমুঠো খাবার নিয়ে ফেরার পথে ইসরাইলি গুলিতে প্রাণ গেল শিশুটির

প্রকাশিত : ৩১ জুলাই, ২০২৫, ০৭:৪৪ বিকাল
আপডেট : ০১ আগস্ট, ২০২৫, ০১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চাঁদপুরে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় যুবকের ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড

মিজান লিটন, চাঁদপুর: চাঁদপুরে এক কলেজ শিক্ষার্থীকে অপরহণ ও ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিশ্বনাথ চন্দ্র দাস (৩৪) নামে যুবকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদান্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে চাঁদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) মো. আব্দুল হান্নান এই রায় দেন।

অপরহণ ও ধর্ষণের শিকার ওই কলেজ শিক্ষার্থীর বাড়ি জেলার কচুয়া উপজেলায়। তিনি পাশবর্তী মতলব দক্ষিণ উপজেলার একটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত ছিলেন।

কারাদন্ডপ্রাপ্ত আসামী বিশ্বনাথ চন্দ্র দাস ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার বাঞ্চারামপুর থানার দড়িয়া দৌলত মুল্লক গ্রামের মতিলাল চন্দ্র দাসের ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানাগেছে, আসামী তার কয়েকজন সহযোগীকে নিয়ে ২০১৩ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ওই শিক্ষার্থীর চলার পথ থেকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজে না পেয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় ২৮ সেপ্টেম্বর নিখোঁজ ডায়েরী করেন। এরপর ৯ অক্টোবর অপহৃতা শিক্ষার্থী তার চাচার কাছে ফোন করে জানায় বিশ্বনাথ চন্দ্র দাস তার সহযোগীদের নিয়ে বাড়িতে ফেরার পথ থেকে মুখে চাপ দিয়ে অপহরণ করে তার বাড়িতে নিয়ে আটকে রাখে।

এই ঘটনায় ওই কলেজ শিক্ষার্থীর চাচা মতলব দক্ষিণ থানায় ৯ অক্টোবর থানায় মামলা করে।

ওই মামলাটি মতলব দক্ষিণ থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জামাল উদ্দিন তদন্ত করে ২০১৩ সালের ২৬ নভেম্বর আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) শিরিন সুলতানা মুক্তা বলেন, প্রায় ১২ বছর মামলাটি চলমান অবস্থায় ৪ জনের স্বাক্ষ্যগ্রহণ করে আদালত। আসামীর অনপুস্থিতিতে স্বাক্ষ্য প্রমাণ ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে বিচারক এই রায় দেন।

সরকার পক্ষে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) ছিলেন আবদুল কাদের খান। আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মো. কামাল হোসেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়