শিরোনাম
◈ বিভিন্ন জেলার ১০২ জন এসি ল্যান্ডকে প্রত্যাহার ◈ গাজীপুরে আসন বাড়বে, কমবে বাগেরহাটে: ইসি ◈ জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল সড়ক, দুর্ভোগে ২০ হাজার বাসিন্দা ◈ রামগতির সাথে বয়ারচরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, জোয়ারের তোড়ে ব্রিজের মাটিতে ধ্বস ◈ ৫ ডি‌সেম্বর ২০২৬ সা‌লের ফুটবল বিশ্বকা‌পের ড্র ◈ কম্বাইন্ড ডিগ্রির দাবিতে বাকৃবিতে অনুষদীয় গেটে তালা দিলো শিক্ষার্থীরা ◈ উরুগু‌য়ে‌কে হা‌রি‌য়ে নারী কোপা আমেরিকার ফাইনালে ব্রাজিল ◈ সাপ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু ◈ ৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ নিউইয়র্ক বন্দুক হামলা: হামলাকারীর চিরকুটে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রকাশিত : ০৮ জুলাই, ২০২৫, ০৮:২৩ রাত
আপডেট : ২৯ জুলাই, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নোয়াখালীতে বৃষ্টিতে শহর-গ্রামে জলাবদ্ধতা, বন্যার আশঙ্কা

নোয়াখালী প্রতিনিধি: টানা ভারি ভর্ষণে ফের জলমগ্ন হয়ে পড়েছে নোয়াখালী। গত ৩ দিন থেকে থেমে থেমে এবং গতকাল থেকে টানা বৃষ্টিতে পানি জমে শহর ও গ্রামে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে জেলা শহরের বেশিরভাগ রাস্তাঘাট, বাসা-বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ-হোষ্টেল পানিতে তলিয়ে গেছে। গ্রামীণ সড়ক ও বাড়িঘরেও ওঠে গেছে পানি। এভাবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে জেলায় বন্যার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘন্টায় জেলা শহরে ১৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা আওহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম। এই বৃষ্টিপাত আগামী ৫দিন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা। তবে আগামী ২-৩দিন বৃষ্টির তীব্রতা থাকবে ভারি।

স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে শহর জলমগ্ন হওয়ার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। শহরের ড্রেনগুলো ময়লা-আবর্জনায় ভরাট হয়ে যাওয়া এবং খালগুলো দখল করে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ, অপরিকল্পিত আবাসন ও দোকানপাট গড়ে তোলার ফলে বৃষ্টির পানি কোথাও যেতে পারছে না। যার কারণে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। এতে সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে শহর তলিয়ে যাচ্ছে। শহরের পাশাপাশি গ্রামেও একই অবস্থার কথা জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। 

জলাবদ্ধতার এমন পরিস্থিতি দেখে গেল বছরের ন্যায় এবারও জেলায় ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ বলেন, বিভিন্ন এলাকা আমি ঘুরে দেখেছি। প্রধান সড়কগুলোতে এখনো জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়নি। তবে পাশের কিছু সড়ক পানিতে ডুবে গেছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে ইতিমধ্যেই খাল এবং ড্রেনগুলো পরিস্কার ও সংস্কার করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়