শিরোনাম
◈ সিন্ধু পানি চুক্তি: আদালতের রায় পাকিস্তানের পক্ষে, ক্ষুব্ধ ভারতের প্রত্যাখ্যান ◈ বাংলাদেশি পণ্যে নিষেধাজ্ঞা, পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায় বড়সড় ধাক্কা ◈ দৈনিক ২,৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি: এনবিআরের অচলাবস্থার দ্রুত অবসান দাবি ব্যবসায়ীদের ◈ ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা আরো বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট ◈ দুবাই যখন প্রায় ভারতের অংশ হয়ে গিয়েছিল  ◈ জামায়াতের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা ◈ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে সংসদীয় কমিটির সামনে বিশেষজ্ঞদের মতামত উপস্থাপন, চীনের প্রভাব ও সাংস্কৃতিক কূটনীতির সম্ভাবনা নিয়ে বিশদ আলোচনা ◈ চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে ‘মার্চ টু এনবিআর’শুরু, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সতর্ক অবস্থান ◈ চীন সফরে পার্টি টু পার্টি সম্পর্ক আরও নিবিড়-শক্তিশালী হয়েছে : মির্জা ফখরুল ◈ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

প্রকাশিত : ২৮ জুন, ২০২৫, ১২:২১ দুপুর
আপডেট : ২৮ জুন, ২০২৫, ০৪:০৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এক্সপ্রেসওয়ের নতুন নাম ঢাকা–মাওয়া–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে

সনত চক্র বর্ত্তী, ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি : দেশের সর্বপ্রথম জাতীয় ও ছয়লেনের এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এক্সপ্রেসওয়ের নতুন নাম দেয়া হয়েছে ঢাকা–মাওয়া–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত সড়কটি ছিল শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতা এক্সপ্রেসওয়ের সরকারি নামফলক ভেঙে ‘জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম (আ.) এক্সপ্রেসওয়ে’ নামে ব্যানার টাঙিয়ে দেয়।
 
২০১৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত সড়কটি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক’ রাখা হয়। তবে প্রথম থেকে এটি ‘ঢাকা–মাওয়া–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে’ নামেই পরিচিতি পেয়ে আসছিল। ২০২২ সালে সরকারিভাবে এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক’ লেখা হয়।
 
পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২২টি জেলার সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ স্থাপন করার লক্ষ্যে ঢাকা থেকে মাওয়া এবং জাজিরা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৫৫ কিলোমিটারের এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হয়। এতে ব্যয় হয় প্রায় ১১ হাজার ৪ কোটি টাকা। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন (পশ্চিম) সড়কটি নির্মাণ করে। মূল এক্সপ্রেসওয়েটি চার লেনের। সেতুর দুই পাশে ধীরগতির যানবাহন চলাচলের জন্য সাড়ে পাঁচ মিটার প্রশস্ত সড়ক রাখা হয়েছে।

ছয় লেনের এক্সপ্রেসওয়েতে দুটি সার্ভিস লেন, ৫টি ফ্লাইওভার, ১৯টি আন্ডারপাস, ২টি ইন্টারচেঞ্জ, চারটি রেলওয়ে ওভার ব্রিজ, ৪টি বড় সেতু, ২৫টি ছোট সেতু এবং ৫৪টি কালভার্ট রয়েছে। পদ্মা সেতুর নির্মাণ শেষ হওয়ার পর, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে এক্সপ্রেসওয়ের দু’পাশ সংযুক্ত হয়েছে।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়