শিরোনাম
◈ চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস এডিবির: রফতানি-উৎপাদনে ধীরগতির প্রভাব ◈ দেশে ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান নেই, ব্যাংক খাতের ৮০% অর্থ নিয়ে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ◈ চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক পাঁচ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার ◈ ওজন কমাতে র‍্যাব কর্মকর্তাকে যে উপদেশ দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বড় ইভেন্টে ঝুঁকি, ভারতের সেই মাঠ থেকে সরে যেতে পারে বিশ্বকাপ ◈ মানব বীর্য প্লাজমার প্রতিক্রিয়ায় লিথুয়ানিয়ান নারীর গর্ভধারণে ব্যর্থতা! ◈ মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা ◈ নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টিপাত ও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি: কিছু জেলায় আবারও বন্যার শঙ্কা ◈ বিমানবন্দর থেকেই আরও ৮০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া ◈ গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, হাতেনাতে ৫ জন গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:২৬ বিকাল
আপডেট : ১৪ জুলাই, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাড়ি থেকে নগদ টাকায় ধান বিক্রি করে খুশি নন্দীগ্রামের কৃষকরা

জিল্লুর রয়েল, নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি : চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে বাড়ি থেকে নগদ টাকায় ধান বিক্রি করতে পেরে বেশ খুশি বগুড়ার নন্দীগ্রামের কৃষকরা। গত কয়েক বছর আগেও কৃষকদের কষ্টে ফলানো ধান উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে গিয়ে বিক্রি করতে হতো। এখন প্রতটি গ্রামে ব্যাপারী গিয়ে দামদর করে কৃষকদের ধান কিনে নিয়ে যাচ্ছে। এতে কৃষকদের সময় ও খরচ উভয়ই কমে গেছে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি মণ ধানের দাম ১শ টাকা কমেছে বলে জানান কৃষকরা।

এ উপজেলার কৃষকরা জানিয়েছেন, গত সপ্তাহে প্রতি মণ মিনিকেট ধান বিক্রি হয়েছে ১৪শ ৫০ টাকায়। সেই ধান এখন বিক্রি হচ্ছে ১৩শ ৫০ টাকায়। এতে আগের চেয়ে প্রতি বিঘা জমি থেকে কৃষক দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা কম পাচ্ছেন। এবছর ইরি-বোরো ধানের ফলন বেশ ভালো। প্রতি বিঘা জমিতে ২৫-২৮ মণ হাওে ধান হচ্ছে।

উপজেলা দোহার গ্রামের কৃষক কৃষ্ণ চন্দ্র বলেন, আগে বিভিন্ন হাটে নিয়ে গিয়ে ধান বিক্রি করা লাগতো। এখন বাড়ি থেকেই ধান বিক্রি করা যায়। গত সপ্তাহের চেয়ে ধানের দাম মণে ১শ টাকা কমে গেছে। এবার ধানের ফলন ভালো। তবে আগের চেয়ে ধানের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে। তারপরও আবহাওয়া ভালো থাকলে ইরি ধানে ভালই লাভ থাকবে।

ধানের ব্যাপারী মনিরুজ্জামান মনির বলেন, আমরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে ধান কিনছি। হাট-বাজার ও গ্রাম থেকে কেনা ধানের বাজার প্রায় সমান। গ্রামে গিয়ে ঠিকি দেখে ধান কেনা যায়। এতে ঝামেলা কম হয়।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা গাজীউল হক বলেন, চলতি মৌসুমে নন্দীগ্রাম উপজেলায় ১৯ হাজার ৭শ ৭০হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষ হয়েছে। ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয়ে গেছে। ধানের ফলন ও দাম বেশ ভালো আছে। কৃষকরা এখন তাদের বাড়ি থেকেই ধান বিক্রি করতে পারে।

জিল্লুর রহমান রয়েল  

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়